বেহালা থেকে কোচবিহার – বিজেপির আইন অমান্য কর্মসূচি ঘিরে তুলকালাম, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি দুই রাজ্য সম্পাদকের উত্তরবঙ্গ কলকাতা রাজ্য December 27, 2018 রাজ্য রাজনীতির মোর ঘোরাতে রাজ্যজুড়ে বিজেপি গণতন্ত্র বাঁচাও যাত্রার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু, রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হতে পারে বলে সেই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে কিছুতেই অনুমতি দিতে রাজি ছিল না রাজ্য প্রশাসন। ফলে বল গড়ায় আদালতে। সেখানেও, রাজ্য সরকারের কাছে বারবার বাধা প্রাপ্ত হয়ে গেরুয়া শিবির তা টেনে নিয়ে গিয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। কিন্তু, দেশের সর্বোচ্চ আদালতে এখন শীতকালীন ছুটি চলায়, আপাতত জানুয়ারিতে সেই মামলার শুনানি হতে পারে। কিন্তু রাজ্যে, ‘গণতন্ত্র নেই’ বলে যে রাজনৈতিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল – তা এইভাবে বাধাপ্রাপ্ত হওয়ায় এবার বিজেপির পক্ষ থেকে আইন অমান্য কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আজ, রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক রাজু বন্দোপাধ্যায় ও মন্ডল সভাপতি সোমনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্ত্বে বেহালাতে একটি আইন অমান্য কর্মসূচি নেওয়া হয়। মিছিল কিছুদূর এগোতেই, তা আটকায় পুলিশ – ফলে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে শুরু হয়ে যায় তীব্র ধস্তাধস্তি। অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে প্রায় ৪০ জন বিজেপি নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে বেহালা থানার পুলিশ। প্রতিবাদে, ডায়মন্ড হারবার রোড অবরোধ করেন গেরুয়া শিবিরের সমর্থকরা। অন্যদিকে, বিজেপির আরেক রাজ্য সম্পাদক সায়ন্তন বসুর নেতৃত্ত্বে কুচবিহারে বিজেপির তরফে আইন অমান্য কর্মসূচি নেওয়া হয়। সেই মিছিলে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মত – কয়েক হাজার বিজেপি কর্মী সমর্থক যোগ দেন। মহিলাদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মত। এমনিতেই উত্তরবঙ্গের দিনহাটা বারবার শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দলে খবরের শিরোনামে এসেছে – এই মিছিল থেকে দিনহাটাকে উপদ্রুত এলাকা ঘোষণার দাবি ওঠে। ফলে রীতিমত উত্তেজনা ছড়ায় মিছিল ঘিড়ে। আপনার মতামত জানান -