“খেলা হবে” স্লোগান নিয়ে বড় বিপদ মমতার, জেনে নিন কারণ! তৃণমূল বিজেপি রাজনীতি রাজ্য March 6, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – নির্বাচনের দামামা বছর আগে থেকেই “খেলা হবে” স্লোগান রীতিমত মাত করে দিয়েছিল বঙ্গ রাজনীতি। তৃণমূলের যুব নেতা থেকে শুরু করে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের গলায় এই স্লোগান রীতিমত প্রচ্ছন্ন হুমকির ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে অভিযোগ করতে শুরু করেছিল একাংশ। কিন্তু এবার সেই “খেলা হবে” স্লোগান নিয়েই বড় সমস্যায় পড়লেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানা গেছে, ইতিমধ্যেই বিজেপির পক্ষ থেকে এই স্লোগানের বিরোধিতা করে নির্বাচন কমিশনের কাছে একটি অভিযোগ জানানো হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার পর এই ধরনের ঘটনায় যে তৃণমূল কংগ্রেস যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়ে যাবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এই “খেলা হবে” স্লোগান নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। যেখানে এই ঘটনার প্রতিবাদে তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাবেন বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। আর সেইমতই এদিন বিজেপির পক্ষ থেকে সেই “খেলা হবে” স্লোগানের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করা হয় বলে খবর। জানা গেছে, অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, নির্বাচনে “খেলা হবে” বলে বুথ দখল করে অশান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা করছে তৃণমূল কংগ্রেস। স্বাভাবিক ভাবেই তৃণমূলের এই স্লোগানকে যে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিল বিজেপি, সেই ব্যাপারে নিশ্চিত বিশেষজ্ঞরা। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - প্রসঙ্গত, এই “খেলা হবে” স্লোগান এবার বঙ্গ রাজনীতিতে ভোটের মরসুমে কার্যত শোরগোল ফেলে দিয়েছিল। বিভিন্ন জায়গায় সভা-সমিতি করে তৃণমূলের নেতারা নিজেদের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে “খেলা হবে” বলে শ্লোগান দিতে শুরু করেছিলেন। আর এবার সেই স্লোগানকেই কার্যত চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিল ভারতীয় জনতা পার্টি। এক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করে নির্বাচন কমিশনের কাছে এই গোটা বিষয়ে অভিযোগ জানাতে দেখা গেল গেরুয়া শিবিরকে। সব মিলিয়ে এই ব্যাপারে কমিশনের পক্ষ থেকে তৃণমূলকে চাপে ফেলার মতো কোনো নির্দেশ দেওয়া হয় কিনা, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের। আপনার মতামত জানান -