কি কারণে মৃত্যু হলো আহত যুব বাম কর্মীর? কি জানাচ্ছেন চিকিৎসক? জানুন বিস্তারিত কলকাতা বামফ্রন্ট রাজনীতি রাজ্য February 15, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত বৃহস্পতিবার বামেদের ছাত্র ও যুব সংগঠনের পক্ষ থেকে নবান্ন অভিযান করা হয়েছিল। সকলের জন্য শিক্ষা, চাকরি ও শিল্পের দাবিতে ছিল তাদের এই অভিযান। বামেদের নবান্ন অভিযানকে ছত্রভঙ্গ করে দিতে পুলিশ লাঠি, জলকামান ও কাঁদানে গ্যাসের ব্যবহার করে। পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত হয়েছিলেন বামের ছাত্র ও যুব সংগঠনের একাধিক সদস্য। যাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মইদুল ইসলাম মিদ্যা। যার বাড়ি বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুরে। নবান্ন অভিযানের দিনে পুলিশের ব্যাপক লাঠিচার্জের কারণে আহত হয়েছিলেন ৩১ বছরের যুব বাম কর্মী মইদুল ইসলাম মিদ্যা। আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল চিকিৎসক ও সিপিএম নেতা ফুয়াদ হালিমের ক্লিনিকে। তবে, তাঁর শারীরিক অবস্থার ক্রমাগত অবনতি ঘটতে থাকে। এ কারণে তাঁকে ক্যামাক স্ট্রিটের এক নার্সিংহোমে স্থানান্তরিত করা হয়। আজ সেখানে তাঁর মৃত্যু ঘটেছে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আজ সকাল সাতটার সময়ে মৃত্যু ঘটেছে মইদুল ইসলাম মিদ্যার। এ প্রসঙ্গে লালবাজারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, এই বিষয়টি সম্পর্কে তাঁদের জানা নেই। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। বাম যুব কর্মীর মৃত্যুর জন্য পুলিশি হেনস্থাকেই দায়ী করলেন চিকিৎসক ও বাম নেতা ফুয়াদ হালিম। ফুয়াদ হালিম জানিয়েছেন যে, মৃত যুব বাম কর্মীর দেহে লাঠির আঘাতের চিহ্ন ছিল। লাঠির আঘাতের ফলে তাঁর কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, তাঁর ফুসফুসে জল জমে গিয়েছিল। তিনি জানিয়েছেন পুলিশের মারধর ছাড়া তাঁর মৃত্যুর অন্য কোনো কারণ থাকতে পারে না। তাঁর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তীব্র শোরগোল পড়ে গেছে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। আপনার মতামত জানান -