এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > কর ফাঁকির অভিযোগে নোটিশ গেল সঙ্গীত জগতের এই খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বের বাড়িতে? তীব্র উত্তেজনা

কর ফাঁকির অভিযোগে নোটিশ গেল সঙ্গীত জগতের এই খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বের বাড়িতে? তীব্র উত্তেজনা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- সঙ্গীত মানুষের মনকে পবিত্র করে। তাই যে কোন শারীরিক অসুস্থতা থেকে শুরু করে শুভকাজে বিভিন্নকাজে বিভিন্নভাবে আনাগোনা হয় সংগীতের। আর এই সঙ্গীত পরিবেশন করেন যারা, সেই শিল্পী বা সংগীতস্রষ্টাকে নিয়ে মানুষের মনে একটা আলাদাই শ্রদ্ধা জায়গা তৈরি হয় তবে সম্প্রতি বলিউডের এমনই এক খ্যাতনামা সঙ্গীতকার এ আর রহমান তবে তিনি কেবল মাত্র জাতি নয় আন্তর্জাতিক সংগীত তারকা হিসেবে প্রসিদ্ধি। তাঁর সুরে মুগ্ধ হয়নি এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। তবে সম্প্রতি তাঁকে নিয়েই সামনে এসেছে এক চমকে দেওয়া তথ্য।

জানা গেছে, ২০১১ সালে “লিব্রা মোবাইলস” নামে এক ব্রিটেনের কোম্পানির সঙ্গে তাঁর চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তি অনুসারে, ওই কোম্পানির জন্য রিং টোন তৈরি করার কথা ছিল এ আর রহমানের। জানা যায় তিন বছরের জন্য চুক্তিটি করেছিলেন তিনি। তবে সেই সময়ের মধ্যেই নাকি করার কথা ছিল কাজ। তবে কাজ যখন করবেন তখন পারিশ্রমিক তো লাগবেই। আর সেই জন্যই নাকি ৩ কোটি ৪৭ লক্ষ টাকা তিনি পারিশ্রমিক বাবদ নিয়েছিলেন। তবে এখানেই আসে সমস্যা। আয়কর দপ্তরের দাবি কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য পারিশ্রমিকটি নাকি তিনি নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে না নিয়ে এ আর রহমান ফাউন্ডেশন নামে একটি চ্যারিটি ট্রাস্টের অ্যাকাউন্টে নিয়েছিলেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আয়কর দপ্তরের নিয়ম অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি নিজের পারিশ্রমিকের অর্থ শুধুমাত্র নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টেই নিতে পারেন। তার বাইরে কোনও চ্যারিটেবল ট্রাস্টের অ্যাকাউন্টে নেওয়ার কোনো নিয়ম নেই। তবে পরে কর দেওয়ার পর সেই অর্থ তিনি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে চ্যারিটেবল ট্রাস্টকে দান করতেই পারেন। কিন্তু এ আর রহমান তা করেননি। আর তাই জন্যই মাদ্রাজ হাই কোর্টে রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

তবে এটাই প্রথম নয়, জানা গেছে, এর আগেও ফেব্রুয়ারি মাসে এ আর রহমানকে সেন্ট্রাল এক্সাইজ এবং জিএসটির জরিমানা মিলিয়ে ৬ কোটি ৭৯ লক্ষ টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আয়কর দপ্তর। তবে পরে মাদ্রাজ হাই কোর্ট সেই নির্দেশে সাময়িকভাবে স্থগিতাদেশ জারি করে। তবে এবার আবার ৩ কোটি ৪৭ লক্ষ টাকা কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার ওপর। জানা গেছে, মামলাটি বিচারপতি টি এস শিবাগনানম এবং ভি ভাবনানি সুব্বারোয়ানের বেঞ্চে উঠলে তাঁরাই রহমানের বিরুদ্ধে নোটিস জারি করেছেন। তবে এবারে তিনি কি বলেন তাঁর কাজের সপক্ষে সেটাই দেখার অপেক্ষা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!