এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > বিড়ম্বনায় পরে পদ বাঁচাতে এবার উকিলের দ্বারস্থ বিধায়ক

বিড়ম্বনায় পরে পদ বাঁচাতে এবার উকিলের দ্বারস্থ বিধায়ক

নিজের সংবিধানিক পদ রক্ষার কারণে এবার আইনজীবির স্মরনাপন্ন হতে দেখা গেলো রাজ্যের এক বিধায়ককে। এদিন পদ রক্ষার্থে আইন বিশেষজ্ঞের দারস্থ হতে দেখা গেলো সিপিএম দলের দলছুট বিধায়ক দীপালি বিশ্বাস কে। এতদিন অবধি দেখা গেছে বিধানসভার অধ্যক্ষের চেম্বারের বিচারালয়ে দলত্যাগ রোধ আইন মামলার শুনানিতে সংশ্লিষ্ট বিধায়ক নিজেই নিজের সওয়াল করেন। কিন্তু এক্ষেত্রে এই মামলায় আত্ম পক্ষ সমর্থনের এতদিনের ইতিহাস বদলে ফেলে আইনজীবি নিযুক্ত করে রাজ্য বিধানসভা্র ইতিহাসে কার্যতই নজির গড়লেন এই বাম বিধায়ক। উল্লেখ্য সাম্প্রতিক কালে বিচ্ছিন্ন ভাবে কংগ্রেসের ন’জন এবং সিপিএমের একজন বিধায়ক দলত্যাগ করে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন। কিন্তু জানা যাচ্ছে যে তাঁরা কেউই বিধানসভার সদস্যপদ ছাড়েননি।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

কিন্তু দলত্যাগ রোধ আইন অনুসারে দলত্যাগ করতে হলে সেই দলের বিধায়ক পদভূক্ত নেতা কে নিজের বিধায়ক পদে ইস্তফা দিতে হবে। এক্ষেত্রে সেই বিধায়ক যদি নিজের বিধায়ক পদে ইস্তফা দানে অসম্মত হন তাহলে এই আইন মোতাবেক ঐ বিধায়কের বিরদ্ধে অভিযোগ এনে বিধানসভার সদস্যপদ খারিজের আর্জি জানানোর প্রস্তাব দেওয়ার মতো সুবিধা রয়েছে। প্রসঙ্গত দুই পরিষদীয় নেতা যথাক্রমে আব্দুল মান্নান ও সুজন চক্রবর্তী বর্তমান বিধানসভার কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের দলত্যাগী বিধায়কদের বিরুদ্ধে তাঁদের পদ খারিজের আর্জি জানিয়ে অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আবেদন করেছিলেন। বিরোধী শিবিরের দাবি বিচার প্রক্রিয়া দীর্ঘতর হচ্ছে। প্রকাশ্যে ঐসব দল ত্যাগী বিধায়করা কেউই দলত্যাগের কথা স্বীকার করেননি। এদিকে খবরের কাগজের প্রকাশিত সংবাদ ও আনুষঙ্গিক নানা ছবি ও নথি সম্বল করে বিরোধী শিবির ঐসব বিধায়কদের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেনুল্লেখ্য বিচার প্রল্রিয়া দীর্ঘতর হচ্ছে এই দাবিতে ইতিমধ্যে বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস পরিষদীয় নেতা মান্নান সাহেব হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!