এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > লোকসভার ভরাডুবির পরেও সাহস জুগিয়েছিলেন সেই মমতা! আজ মন্ত্রীসভায় জ্বলজ্বল করছে যে দুই নাম

লোকসভার ভরাডুবির পরেও সাহস জুগিয়েছিলেন সেই মমতা! আজ মন্ত্রীসভায় জ্বলজ্বল করছে যে দুই নাম


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – এবারের বিধানসভা নির্বাচন তৃণমুল কাছে কঠিন লড়াই ছিল, তবে লড়াইতে অপ্রত্যাশিত সাফল্য এসেছে তৃণমূলের। দলের বেশ কিছু সৈনিক তৃণমূলের হয়ে তীব্র লড়াই করেছেন ও সফল হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন পান্ডুয়ার বিধায়ক রত্না দে নাগ ও সিঙ্গুরের বিধায়ক বেচারাম মান্না। বেচারাম মান্নার স্ত্রী করবী মান্নাও জয়লাভ করেছেন হরিপাল থেকে। এবার বেচারাম মান্না ও রত্না দে নাগ স্থান পেতে চলেছেন মন্ত্রিসভাতে।

নির্বাচনে সিঙ্গুর থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছিলেন বেচারাম মান্না। এই আসনেই তাঁর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন মাস্টারমশাই রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। এই লড়াই ছিল যথেষ্ট কঠিন লড়াই। তবে লড়াইতে সফল হতে পেরেছেন বেচারাম মান্না। তার পুরস্কার হিসেবে মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে চলেছেন তিনি। আবার নির্বাচনী কঠিন লড়াইয়ে জয়লাভ করেছেন পান্ডুয়ার বিধায়ক রত্না দে নাগ। রাজ্যে কংগ্রেস শাসন থাকাকালীন তাঁর পিতা গোপাল দাস নাগ রাজ্যের মন্ত্রী সভায় ছিলেন। আর এবার রাজ্য মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে চলেছেন তিনি। এই আনন্দময় মুহূর্তে পিতার স্মৃতিচারণ করলেন কন্যা রত্না দে নাগ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

শ্রীরামপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে দুবার বিধায়ক হয়েছিলেন পেশায় চিকিৎসক রত্না দে নাগ। এরপর হুগলি লোকসভা কেন্দ্র থেকেও দুবার তিনি সাংসদ হয়েছিলেন। কিন্তু গত লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তিনি পরাজিত হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের কাছে। লকেট চট্টোপাধ্যায়ের কাছে তাঁর এই পরাজয় তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি। অত্যন্ত মর্মাহত হয়ে পড়েছিলেন তিনি। সেসময় মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে সাহস জুগিয়েছিলেন। আবার নতুন করে উঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি।

এরপর এবার পান্ডুয়া থেকে তৃণমূলের হয়ে লড়াই করেন তিনি, তিনি জয়লাভও করেন। সংগ্রামী স্বীকৃতি হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে দিতে চলেছেন মন্ত্রিসভায় স্থান। এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, লকেট চট্টোপাধ্যায়ের কাছে পরাজিত হবার পর একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। কিন্তু সে সময় মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে, তাঁকে আবার তিনি ফিরিয়ে আনবেন। এবার তিনি মন্ত্রী হবেন, আজ যদি তাঁর বাবা থাকতেন, তবে অত্যন্ত খুশি হতেন তিনি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!