রক্তচাপ বাড়িয়ে প্রাথমিক চার্জশিট জমা পরল আরেক চিট ফান্ড কাণ্ডে গুরুতর অভিযোগ প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে রাজ্য December 16, 2018 লোকসভা ভোট যতই এগিয়ে আসছে তত সারদা নারদা রোজভ্যালির মত কান্ড গুলো কে নিয়ে উঠে পড়ে লাগছে সিবিআই ও ইডি। এবার আর এক চিটফান্ড সংস্থা নিয়ে প্রাথমিক চার্জশিট জমা দিল ইডি। সূত্রের খবর, শুক্রবার এমপিএসএর বিরুদ্ধে নগর দায়রা আদালতে জমা দেয় এনফর্সমেন্ট ডিরেক্টর। এই চার্জশিটে এমপিএস কর্ণধার প্রমথনাথ মান্নার সহ আরও এক ব্যবসায়ীর নাম রয়েছে। মানুষকে ভুল বুঝিয়ে অল্প সময়ে বেশি টাকা ফেরত দেওয়ার লোভ দেখিয়ে এই সংস্থার বিরুদ্ধে বাজার থেকে ২৬০০ কোটি টাকা তোলার অভিযোগ রয়েছে। প্রাথমিকভাবে এই কেলেঙ্কারি সামনে আসার পর তদন্তভার গ্রহণ করে সিবিআই। তারপর তার পাশাপাশি একইসঙ্গে তদন্ত চালায় ইডি । দীর্ঘ তদন্তের পর এদিন আদালতে চার্জশিট জমা করে এনফর্সমেন্ট ডিরেক্টর। জানা গেছে,মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পর কিছু সংখ্যক আমানতকারীর টাকা ফেরত দিয়েছিল ও সংস্থা। কিন্তু বেশিরভাগ টাকায় ফেরত দেওয়া হয়নি। সংস্থার বিরুদ্ধে ১৭০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। সূত্রের খবর,বিভিন্ন জায়গা ঘুরে শেষ পর্যন্ত ওই টাকা পৌঁছায় প্রমথনাথ মান্নার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে।ওই টাকা দিয়ে সংসার কর্ণধার প্রচুর পরিমাণে ব্যক্তিগত সম্পত্তি করেন এবং এক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির একটি পেট্রোল পাম্পে বিনিয়োগ করেন আমানতকারীদের টাকা। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে তদন্তে নেমে সে ঘটনা জানতে পেরে ওই পাম্প মালিক এর সঙ্গে কথা বলে তার বয়ান রেকর্ড করেন তদন্তকারী অফিসারেরা। এ দিন ইডির আইনজীবী অভিজিৎ ভদ্র জানান,এমপিসি টাকার একটা বৃহৎ অংশ যে এ পাম্প এ বিনিয়োগ করা হয়েছিল ইতিমধ্যে তার প্রমাণ পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। আদালতে প্রাথমিকভাবে চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে ঠিকই। কিন্তু তাই বলে এখনই তদন্ত বন্ধ করে দিচ্ছেন না ইডি অফিসাররা। ভবিষ্যতে তদন্ত হবে এবং তার ভিত্তিতে অতিরিক্ত চার্জশিটও আদালতে পেশ করা হবে। এদিকে বিশেষ সূত্রে জানা গেছে এই পুরো ঘটনার পেছনে নাম জড়িয়েছে এক প্রভাবশালী নেতৃত্বের। আপনার মতামত জানান -