এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > মাওবাদীদের সাহায্য নিয়ে মমতা ব্যানার্জী সরকার গঠন করেছেন, মুকুল রায়কে পাশে নিয়ে দাবি কৈলাস বিজয়বর্গীয়র

মাওবাদীদের সাহায্য নিয়ে মমতা ব্যানার্জী সরকার গঠন করেছেন, মুকুল রায়কে পাশে নিয়ে দাবি কৈলাস বিজয়বর্গীয়র


ফের একবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে আক্রমণের তীর ছুড়ে দিলেন বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। ২০১৯ এ লোকসভা ভোটে বাংলা থেকে ২২ তা আসনের লক্ষসীমা রেখেছে বিজেপি। আর সেই লক্ষ্য নিয়েই বাংলা দখলের জন্য আস্তে আস্তে ঝাঁপাচ্ছে বিজেপি। যদিও তৃণমূল সরকার বিজেপিকে একচুলও জমি ছাড়তে নারাজ। আর এই নিয়েই দুই দলের তুতু মে মে লেগেই আছে।

আজ মেদিনীপুর শহরে শ্যামসংঘ ভবনে বিজেপির ‘গণতন্ত্র বাঁচাও যাত্রা’ উপলক্ষ্যে বিশেষ পরিকল্পনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কৈলাস বিজয়বর্গীয়, অরবিন্দ মেনন, মুকুল রায় সহ রাজ্য ও জেলা নেতৃত্ব।

আগেও মমতা ব্যানার্জীর সাথে মাওবাদীদের যোগ আছে বলে অভিযোগ তুইলেছিলো বিজেপি। এদিন ফের সেই একই অভিযোগ সোনা গেলো এই বৈঠকে কৈলাস বিজয়বর্গীয়র গলায়। মমতা ব্যানার্জীর সাথে মাওবাদীদের যোগ ছিল এই অভিযোগ করে তিনি বলেন যে, মমতা ব্যানার্জির সরকার মাওবাদীদের সাহায্য নিয়ে গঠন হয়েছে , তারপর আবার তাদের শেষ করেছেন। এখানে থেমে না থেকে তিনি জানান যে, আমাদের কাছে প্রমাণ আছে যে উনি কিভাবে মাওবাদীদের সাহায্য নিয়েছেন, সব কিছুই আগে আগে প্রকাশিত করব।

সাথেই এদিন রাবন যাত্রা প্রসঙ্গে বলেন মমতা কখনো মোদীকে ভাই বলেন, আবার কখনো রাবন বলেন। উনি কি তাহলে রাবনের বোন সুপর্ণখা। ধর্ম প্রসঙ্গে বলেন এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগে মমতা বানো ছিলেন, মসজিদে যেতেন নামাজ পড়তে, আর এখন মমতা বানো থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে মন্দিরে যান। পাশাপাশি অভিযোগ আনেন যে বাংলাকে অনুপ্রবেশকারী দের বাসস্থান এ পরিনত করেছেন যা দেশের পক্ষে বিপদ। তাই বাংলায় গনতন্ত্রকে রক্ষা করতে ও দেশের স্বার্থে এই তৃণমূলের সরকারের পতন দরকার।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

 

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

প্রসঙ্গত,বাংলায় তৃণমূল সরকার মানুষের গনতন্তের অধিকার হরণ করেছে এই অভিযোগ এনে বিজেপি ‘গণতন্ত্র বাঁচাও যাত্রা’ নাম একটি রথযাত্রার আয়োজন করেছে। উদেশ্য মানুষের সাথে সম্পর্ক আরো মজবুত করা ও বিজেপির সংগঠন বাড়ানো।কিন্তু পিছিয়ে নেই তৃণমূল ও। তারাও পাল্টা ‘পবিত্রযাত্রা ‘ নাম দিয়ে একটি যাত্রা করবে বিজেপির ‘গণতন্ত্র বাঁচাও যাত্রার পরের দিন। এখন কোন ‘যাত্রা’র পাল্লা ভারী হয় তা বলবে লোকসভা ভোট। আর তার দিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিকমহল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!