এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > নারদকান্ডে এখনও বহু ‘রহস্য’ লুকিয়ে আছে ‘অপ্রকাশিত ফুটেজে’! জানাচ্ছেন খোদ ম‍্যাথু

নারদকান্ডে এখনও বহু ‘রহস্য’ লুকিয়ে আছে ‘অপ্রকাশিত ফুটেজে’! জানাচ্ছেন খোদ ম‍্যাথু

নারদা তদন্তে আই পি এস এস এম এইচ মির্জার গ্রেপ্তারের ঘটনায় সম্প্রতি বাংলার রাজনীতিতে চলছে উথাল-পাথাল। নারদ স্টিং অপারেশন হয় 2016 সালে ম্যাথু স‍্যামুয়েলের নেতৃত্বে। আর সেই স্টিং অপারেশনের ভিডিও ফুটেজ থেকেই ঘুষ কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বেরিয়ে পড়ে একের পর এক হেভিওয়েট তৃণমূল নেতা থেকে শুরু করে আই পি এস অফিসার এস এম এইচ মির্জার নাম।

রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ছাড়া একমাত্র পুলিশ অফিসার এস এম এইচ মির্জাকে ঘুষ নিতে দেখা গেছে বলে জানা যায়। নারদ স্টিং অপারেশন নিয়ে 2016 সালে বাংলার রাজনৈতিক মহলে তুমুল বিতর্কের ঝড় ওঠে। নানান অপারেশনের হাত ধরে একের পর এক ভিডিও প্রকাশ হয়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে রাজ্য রাজনীতির অনেক হেভিওয়েট নেতা ও আইপিএস অফিসার ঘুষ কাণ্ডে জড়িত।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

যদিও প্রিয় বন্ধু মিডিয়া এইসব ভিডিওর সত্যতা যাচাই করে দেখেনি। ঘটনার তদন্তে নেমে 2019 সালে এসে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আইপিএস অফিসার এম এস এইচ মির্জাকে গ্রেফতার করে। ‌দুই অভিযুক্তের মধ্যে কোটি টাকা লেনদেনের সূত্র ধরেই আইপিএস মির্জাকে গ্রেপ্তার করে সিবিআই। মির্জাকে সিবিআই বিশেষ আদালত পাঁচদিনের সিবিআই হেফাজত দিয়েছে।

এদিকে, এই গ্রেপ্তারির পরেই রীতিমত বিস্ফোরক নারদ স্টিং অপারেশনের মূল মাথা ম্যাথু স্যামুয়েল। তাঁর দাবি, যে ফুটেজ প্রকাশ হয়েছে তাতে নাকি হিমশৈলের চূড়া দেখা যাচ্ছে! কিন্তু, অপ্রকাশিত ফুটেজের মধ্যেই কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য লুকিয়ে আছে বলে দাবি করেছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই, ম্যাথুর এই বক্তব্যের পরেই বড়সড় জল্পনা শুরু হয়েছে রাজ্য-রাজনীতিতে। ম্যাথুর এই নতুন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নারদ তদন্ত নতুন দিকে মোড় নেয় কিনা এখন সেদিকেই তাকিয়ে সকলে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!