এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদ থেকে সরানো হল মমতা ঘনিষ্ঠ কর্তাকে, বড় সিদ্ধান্ত কমিশনের!

নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদ থেকে সরানো হল মমতা ঘনিষ্ঠ কর্তাকে, বড় সিদ্ধান্ত কমিশনের!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিভিন্ন সময়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা তৃণমূল কংগ্রেসের ঘনিষ্ঠ হয়ে রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন কাজ করে বলে অভিযোগ করতে দেখা যেত ভারতীয় জনতা পার্টিকে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ কর্তাদের নাম সহ রাজ্য স্তরের একাধিক পুলিশ কর্তার নাম করে সোচ্চার হতে দেখা যেত বিরোধীদের। এমনকি ভোটের দামামা বেজে যাওয়ার পরেও বেশ কিছু পুলিশ কর্তাকে নিয়ে আপত্তি জানাতে শুরু করেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি।

আর এই পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নেওয়া হল বড় সিদ্ধান্ত। জানা গেছে, এবার কমিশনের পক্ষ থেকে রাজ্যের নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সুরজিৎ কর পুরকায়স্থকে। যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজ্যজুড়ে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত 2018 সালে রাজ্যের নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করা হয় সুরজিৎ কর পুরকায়স্থকে। আর সেই সময় থেকে একটানা এই পদে রয়েছেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে রাজ্যের নির্বাচনের দিন ঘোষণার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ পুলিশ কর্তাকে সেই পদ থেকে সরানোর দাবি জানাতে শুরু করেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এবার এই ব্যাপারে কমিশনের পক্ষ থেকে নেওয়া হল গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। ইতিমধ্যেই একটি নির্দেশিকায় কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্বাচন প্রক্রিয়া চলাকালীন সুরজিৎ কর পুরকায়স্থকে সমস্ত দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হল। বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা থেকে শুরু করে পুলিশ প্রশাসন সহ অন্যান্য আধিকারিকদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন।

এক্ষেত্রে বিরোধীদের পক্ষ থেকে বারবার এই সুরজিৎ কর পুরকায়স্থকে নিয়ে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। আর এবার ভোটের সময় এই আমলা যাতে কোনো কাজের সঙ্গে যুক্ত না থাকে, তার জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হল। যার ফলে অনেকে বলছেন, এর ফলে রাজ্যের শাসকদলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সঙ্ঘাত আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!