এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > পেট্রোল-ডিজেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে একমাত্র হাতিয়ার মমতা ব্যানার্জ্জী- দাবী তৃণমূল বিধায়কের

পেট্রোল-ডিজেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রোধে একমাত্র হাতিয়ার মমতা ব্যানার্জ্জী- দাবী তৃণমূল বিধায়কের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – একুশের বিধানসভার নির্বাচন জিতে আসার পর থেকেই তৃণমূলের লক্ষ 2024 এর লোকসভা নির্বাচন। আর সেক্ষেত্রে তৃণমূল ইতিমধ্যেই যে কাজ শুরু করে দিয়েছে তা বলাইবাহুল্য। বিজেপি বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে দেশে পেট্রোল, ডিজেল এবং গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি কার্যত গেরুয়া শিবিরকে আক্রমণের ফলায় বসিয়ে একের পর এক নিশানা করছেন বিরোধী শিবিরের নেতারা, যার মধ্যে তৃণমূল অন্যতম। প্রসঙ্গত, এ রাজ্যেও পেট্রোল 100 র ঘর ছুঁয়ে ফেলেছে। আর এই নিয়েই বলতে গিয়ে এবার বারাসাতের তৃণমূল সাংসদ চিরঞ্জিত চক্রবর্তী করলেন বড়োসড়ো দাবী।

তিনি জানালেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি এবার কেন্দ্রের সর্ব্বোচ্চ আসনে বসতে পারেন অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী হন, তবেই হয়তো এই ‘আচ্ছে দিন’ এর ফসল অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি কমতে পারে। এদিন বারাসাতের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন সেখানকার বিধায়ক তথা অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। আর সেখান থেকেই তিনি রীতিমতো দাবি করেন, ‘আমাদের মহান নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী করতে হবে। যিনি একটা রাজ্যে বিজেপিকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারেন, তিনি একজন উপযুক্ত মুখ্যমন্ত্রী। শ্রেষ্ঠ মুখ্যমন্ত্রী।’

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রসঙ্গত, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির একাধিক হেভিওয়েট যথা- প্রধানমন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ একাধিকের বিরুদ্ধে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লড়াইয়ের উল্লেখ করেন। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে রাজ্যের পাশাপাশি দেশের মানুষও স্বস্তি পাবেন বলে জানান তিনি। একইসাথে রাজ্যের মতন দেশের মানুষও বিভিন্ন সুবিধার অধিকারী হবেন, যার মধ্যে কন্যাশ্রী, যুবশ্রী সহ আরও নানান প্রকল্প রয়েছে। উল্লেখ্য, একুশের নির্বাচনের পর বিজেপি বিরোধী মুখ হিসেবে এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উঠে এসেছে জাতীয় রাজনীতিতে।

কার্যত বাংলার নির্বাচনে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের জয়ের পর জাতীয় রাজনীতির বহু নেতা-নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যাযকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। সে জায়গায় দাঁড়িয়ে সমস্ত বিজেপি বিরোধীদলকে এক জায়গায় এনে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করা এখন সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ তৃণমূলের কাছে বা বলা যায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনে। সেই লড়াই তিনি কীভাবে যেতেন সেটাও যেমন দেখার, ঠিক তেমনি এরাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী থেকে প্রধানমন্ত্রীতে উত্তীর্ণ হতে রাজ্যের মানুষ তাঁকে কতটা সাহায্য করেন, সেটাও যথেষ্ট লক্ষ্যণীয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!