পৌষমেলা নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত কর্তৃপক্ষের , জেনে নিন মালদা-মুর্শিদাবাদ-বীরভূম রাজ্য December 13, 2020 আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে। আপনার মতামত জানান - প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – 2020 র শুরু থেকেই দাপট দেখানো শুরু করেছে করোনা। যত সময় গেছে, ততই তার দাপট বেড়েছে বৈ কমেনি। কিন্তু তার মাঝেও বাংলায় এসেছে একের পর এক উৎসব। দোল, দুর্গা পুজো, কালীপুজো একের পর এক উৎসব এসেছে, গেছে। কিন্তু এ বছর সমস্ত উৎসবেই লেগেছে করোনার ছোঁয়া। আর এবার আসছে শান্তিনিকেতনের পৌষ উৎসব। করোনা পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে কিন্তু ইতিমধ্যেই কড়া নিয়মের মধ্যে দিয়ে শান্তিনিকেতনের বুকে শুরু হতে চলেছে পৌষ উৎসব। তবে পৌষ মেলা নিয়ে এবার বড়োসড়ো সিদ্ধান্ত নিলেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরে যে করোনার কারণে পৌষ মেলার আসর বসবে না, সে কথা আগেই জানানো হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কোর কমিটির সদস্যদের মিটিংয়ে। আর এবার সেই সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়েই বিশ্বভারতীর উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে একমত হলেন সবাই। পাশাপাশি জানা গিয়েছে, বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে আগামী 23 শে ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলার ৮ ই পৌষ বিশ্বভারতীতে উপস্থিত হতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী তথা বিশ্বভারতীর আচার্য নরেন্দ্র মোদি। তবে আচার্যের ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকার সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। আর সেক্ষেত্রেও করোনাই একমাত্র কারণ। শনিবার বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। এই বৈঠকেই পৌষ মেলা বন্ধ রেখে কিভাবে করোনা বিধিনিষেধ মেনে পৌষ উৎসব পালন করা যায় শান্তিনিকেতনে সে ব্যাপারে আলোচনা হয়। আর বৈঠক শেষে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনোভাবেই পৌষ মেলার আয়োজন করা যাবেনা। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - কিন্তু পৌষ উৎসব নিয়ম অনুযায়ী পালন করা হবে তবে করোনা বিধি-নিষেধ অবশ্যই মেনে নিয়ে। পাশাপাশি জানা গেছে, চলতি বছর ৮ পৌষ বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা দিবসের উদ্বোধন করবেন বিশ্বভারতীর আচার্য অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি খুব সম্ভব ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করতে চলেছেন বলে খবর। তবে বিশ্বভারতীতে উক্ত দিনে উপস্থিত থাকতে চলেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী। পাশাপাশি অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গও উপস্থিত হবেন সেদিন। প্রসঙ্গত, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা হয় 1921 সালের 23 শে ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলার ৮ পৌষ। এই দিনটি প্রতিবছর বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সেই সূত্রেই পৌষ মেলার আয়োজন হয়। বিশ্বভারতীর অধিবাসী ছাত্রছাত্রীরা নানান রকম অনুষ্ঠান করে মন মাতিয়ে দেন এই অনুষ্টানে প্রতি বছর। কিন্তু এই বছর তার ওপর এই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শতবার্ষিকীতে পা রাখতে চলেছে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে এবছর সমস্ত অনুষ্ঠান মুলতবি করা হয়েছে বিশ্বভারতীর পক্ষ থেকে। কিন্তু যেহেতু শতবার্ষিকী অনুষ্ঠান, তাই একদমই কিছু হবে না তা নয়। তবে কি হতে চলেছে, তা নিয়ে আলাদা উৎসাহ-উদ্দীপনা অবশ্যই কাজ করছে। প্রতিবছর পৌষ মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন বিশিষ্ট জনকে দেখা যায় পৌষ মেলার মাঠে। পাশাপাশি দর্শনার্থীদের ভির তো আছেই। আর সেসব কথা মাথায় রেখেই করোনা পরিস্থিতিতে সবকিছু বাদ রাখার পরিকল্পনা করছেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। আপাতত এবছর এভাবেই রবি ঠাকুরের দেশে বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠা দিবস পালন হতে চলেছে। আপনার মতামত জানান - একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – # মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল – # উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল – # জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল – # কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল – আপনার মতামত জানান - আপনার মতামত জানান -