এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > রাজ্যে করোনা বিধি নিষেধের মেয়াদ বাড়লো, এবারেও নেই লোকাল ট্রেন চলার সম্ভাবনা

রাজ্যে করোনা বিধি নিষেধের মেয়াদ বাড়লো, এবারেও নেই লোকাল ট্রেন চলার সম্ভাবনা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ কিছুটা কমলেও নিয়ন্ত্রণবিধিতে কোনো রকম ছাড় দিতে রাজি নয় এখনই রাজ্য সরকার। কার্যত তাই এবার করোনা বিধি-নিষেধ বেড়ে গিয়ে দাঁড়ালো আগামী 15 ই আগস্ট পর্যন্ত। 31 শে জুলাই পর্যন্ত পুরনো নিয়ম থাকলেও নতুন নিয়ম কার্যকর হবে আগামী শনিবার অর্থাৎ 31 শে জুলাই থেকে। জানা যাচ্ছে, মেয়াদ বাড়ার সাথে সাথেই জুড়ে গিয়েছে নতুন বেশ কিছু ছাড় এবং কিছু বাড়তি বিধি-নিষেধ। তবে বিধি নিষেধের মেয়াদ বাড়লেও নেই লোকাল ট্রেন চলার কোনো সম্ভাবনা। বৃহস্পতিবার রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী একটি নির্দেশিকা জারি করেন।

তাতে বলা হয়েছে, করোনা সংক্রান্ত নিয়ন্ত্রণ বিধিতে ছাড় বা নিষেধাজ্ঞা যেটাই যুক্ত হোক না কেন, রাত 9 টা থেকে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত যে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল স্বাভাবিক চলাফেরার উপরে তা বহাল থাকবে। জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যপরিষেবা কিংবা আইন-শৃংখলার সঙ্গে যুক্ত পরিষেবা বা অন্যান্য জরুরী পরিষেবা ছাড়া রাত্রি নটা থেকে ভোর 5 টা পর্যন্ত যেকোনো রকম যানবাহন এবং সাধারণ মানুষের চলাফেরাতে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে আগামী 15 ই আগস্ট পর্যন্ত। প্রতিটি আইন যাতে কড়াভাবে মানা হয়, তার দিকে কড়া নজর রাখতে বলা হয়েছে জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ কমিশনারেটগুলিকে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একইসঙ্গে করোনা সংক্রান্ত প্রাথমিক যে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে অর্থাৎ মাস্ক পরা, দৈহিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা তার প্রতিটি পালন করা হচ্ছে কিনা সেদিকে কড়া নজর রাখার নির্দেশ এসেছে। অন্যদিকে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে বলে দেওয়া হয়েছে কর্মচারীদের টিকাকরণের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে ভাবতে হবে। কার্যত প্রতিটি কর্মচারীকে টিকাকরণের পাশাপাশি বাড়ি থেকে কাজের বিকল্প বাড়াতে হবে। অন্যদিকে নিয়মিত অফিসকে জীবাণুমুক্তকরণের ব্যাপারে নিশ্চিত করতে হবে কর্তৃপক্ষকে।

করোনা সংক্রান্ত বিধি নিষেধ যদি কেউ ভঙ্গ করেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মহামারী আইন লাগু করে আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। তবে লোকাল ট্রেন চালানো নিয়ে এবারেও নিশ্চুপ রইল রাজ্য সরকার। কার্যত লোকাল ট্রেন চালানোর প্রয়োজনীয়তা যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সাধারণ মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। এই অবস্থায় করোনা বিধিনিষেধ জারি করা হলেও অফিস কাছারিতে কিন্তু সাধারণ মানুষকে পৌছাতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে না হলে ঘুরপথে। তাই সে ক্ষেত্রে লোকাল ট্রেন চালানোর পক্ষপাতী সাধারণ মানুষ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!