স্কুলের সহশিক্ষক পদের ‘কনভার্শনে’ এখনো ‘মান্ধাতার’ আমলের নিয়ম – উঠছে প্রশ্ন রাজ্য September 24, 2018 দিন যত যাচ্ছে ততই দাড়িভিট হাইস্কুলে গন্ডগোলের ঘটনায় একটি করে নতুন পালক যুক্ত হচ্ছে। এবার এই স্কুলে ‘কনভার্সন’ প্রক্রিয়া নিয়ে শুরু হল চরম বিতর্ক। কিন্তু কি এই কনভার্সন প্রক্রিয়া? সূত্রের খবর, গত 1994 সালে 6 ডিসেম্বর বাম সরকারের আমলে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলা হয় যে, ছাত্রছাত্রীদের জন্য মাধ্যমিকে শিক্ষকপদের অনুমোদন থাকলে তা বন্ধ করে প্রয়োজন মত উচ্চমাধ্যমিকে শিক্ষক নেওয়া যেতেই পারে। কিন্তু এক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের যে মোট শিক্ষকপদ রয়েছে তার কোনো পরিবর্তন করা চলবে না। আর এই নিয়মকেই পোস্ট কনভার্শন বলা হয়।যার ক্ষমতা পুরোপুরি ভাবে ডিআইদের হাতেই দেওয়া হয়। আর এইখানেই অনেকে মনেকরছেন যে, ডিআইদের হাত থেকে এই সব ক্ষমতা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বা স্কুল শিক্ষা দপ্তরের হাতেই দেওয়া উচিত। জানা যায়, যখন এই নিয়ম তৈরি হয়েছিল তখন স্কুল সার্ভিস কমিশন তৈরি না হওয়ায় শিক্ষক নিয়োগ করত স্কুলের পরিচালন সমিতিই। পরবর্তীতে কমিশন তৈরির পরে এই নিয়োগ পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন হয়। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে এদিন এই প্রসঙ্গে কলেজিয়াম অব অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার্স অ্যান্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমিস্টেসেসের সম্পাদক সৌদীন্ত দাস বলেন, “নিয়োগের পুরো পদ্ধতির পরিবর্তন হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় স্কুল শিক্ষা দপ্তরকে যুক্ত করা উচিত।” অন্যদিকে যেহেতু গোটা বছর ধরে স্কুলের সাথে পর্ষদ জড়িত থাকে তাই এই ব্যাপারে পর্ষদকেও যুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ তৃনমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির রাজ্য সভাপতি দিব্যেন্দু মুখোপাধ্যায়। তবে স্কুলগুলিকেই এই প্রক্রিয়ায় দ্বায়িত্ব দেওয়ার পক্ষে জোর সওয়াল করেছেন বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির স্বপন মন্ডল।সব মিলিয়ে এখন কনভার্শনের পুরোনো নিয়ম নিয়ে নতুন ভাবনায় সকলে। আপনার মতামত জানান -