এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > শেষ পর্যন্ত কি আছে বিসিসিআই কর্তার ভাগ্যে? স্বস্তির নিশ্বাস কি ফেলবেন? নাকি অন্যকিছু! জানুন বিস্তারিত

শেষ পর্যন্ত কি আছে বিসিসিআই কর্তার ভাগ্যে? স্বস্তির নিশ্বাস কি ফেলবেন? নাকি অন্যকিছু! জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিসিসিআই এর হয়ে সভাপতি পদে মহারাজ কাটিয়ে ফেলেছেন ৬ টা বছর। এর মধ্যে সিএবি তে প্রথম সচিব পদে ১ বছর এবং পরে প্রেসিডেন্টের পদে ৫ বছর কাটিয়েছেন। সেইসঙ্গে জয় শাহ গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন এর যুগ্ম সচিব পদে আসেন ২০১৩ সালে। লোধা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, বিসিসিআইয়ে টানা ৬ বছর থাকার পর সেই। ব্যক্তিটিকে ৩ বছরের বাধ্যতামূলক অবসর নিতে হয়। এই সময়কালটা কেই বলে ‘ কুলিং অফ পিরিয়ড ‘। আর সৌরভ গাঙ্গুলী এবং জয় শাহ এর ক্ষেত্রেও সেই সময়টা এসেছে।

এই অবস্থায় আগের বছর এজিএম এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে আগামী ৬ বছরের সময়কালে এই জুটিকে ভাঙ্গা যাবে না। ইতিমধ্যেই সভাপতি হিসেবে সৌরভ তাঁর কৃতিত্ব প্রমাণ করেছেন। সঙ্কটময় অবস্থায় কিভাবে তাকে সামাল দিতে হয়, তা ভালোভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছেন দাদা। এছাড়া করোনা আবহে তাঁদের সময়ও অনেকটা নষ্ট হয়েছে বলে মনে করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এঁরা দায়িত্ব ছেড়ে দিলে বোর্ডের সামনে যে খুব খারাপ সময় আসবে, সেই কথা ভেবেই হয়তো এই জুটিকে টিকিয়ে রাখতে চাইছেন বোর্ডের কমিটি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেই মত একটি মামলা করার সিদ্বান্ত নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ২২ শে জুলাই মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে ওঠে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটির শুনানি ১৭ই আগস্ট হবে বলে ধার্য করেন। তবে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন ভাবনা। এই পরিস্থিতিতে কি করে শুনানি হবে সোমবার, সেই চিন্তা তৈরি হয়েছে। সোমবার কেনো আগামী বৃহস্পতিবারও সেটি হবে কিনা সেই নিয়ে ধন্দ রয়েছে।

তবে এক্ষেত্রে বেশ সুবিধেই হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। শুনানি না হলেও মেয়াদ বাড়ছে এই জুটির। সেখানে বোর্ডের দাবি যদি কোর্ট মেনেও নেয়, তাহলেও ২০২৫ সাল অবধি যে যার পদে থাকতে পারবেন। সম্প্রতি আইপিএল শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। সেই সঙ্গে আগামী বছর হয়েছে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। বিসিসিআই সভাপতি হিসেবে যেভাবে করোনা আবহে তিনি সব কিছু দক্ষ হাতে সামলেছেন, সেখানে বোর্ডের যে দাদা এর ওপর একটু বেশি ভরসা থাকবে এটা স্বাভাবিক। তবে যতদিন না শুনানি হচ্ছে, ততদিন কেউই স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারছেন না।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!