এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > শুধু শিলিগুড়িই নয়, তৃণমূলের দ্বিমুখী নীতির সমালোচনা করে আরও এক পৌরসভা প্রত্যাখ্যান বিরোধীদের

শুধু শিলিগুড়িই নয়, তৃণমূলের দ্বিমুখী নীতির সমালোচনা করে আরও এক পৌরসভা প্রত্যাখ্যান বিরোধীদের


কলকাতা পৌরসভায় নির্বাচন না হওয়ায় সেখানে প্রাক্তন মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে প্রশাসক পদে বসিয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার। যার পরেই বিরোধী দলগুলোর তরফে রাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে তীব্র বিরোধিতা করা শুরু হয়েছিল। যেখানে বিরোধীদের পক্ষ থেকে আপত্তি জানিয়ে বলা হয়েছিল, রাজ্য সরকার নিজেদের হাতে ক্ষমতা রাখবার জন্য ফিরহাদ হাকিমকে এই পৌরসভার প্রশাসক করেছে। তবে আশ্চর্যজনকভাবে বিরোধীরা এই আপত্তির কথা তুললেও, রাজ্যে যে সমস্ত বিরোধী পরিচালিত পৌরসভা রয়েছে, সেখানেও যে বিরোধী দলের যারা মেয়র ছিলেন, তাকেই সেই পৌরসভার প্রশাসক করা হবে তা রাজ্য সরকার জানিয়ে দেয়। আর এর পরে কিছুটা হলেও চাপে পড়ে সেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কলকাতা পৌরসভা প্রশাসক করার পর তারা বিরোধিতা করেছিল। সেদিক থেকে নিজেদের নেতাকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রসাশক করানো হলে যদি তারা তাতে রাজি হয়ে যায়, তাহলে জনমানসে তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করবে। আর তাই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে যখন শিলিগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক হিসেবে অশোক ভট্টাচার্যের নাম ঘোষণা করা হল, ঠিক তখনই তৃণমূলের দুমুখো নীতির কথা তুলে ধরে সেই পদ ছেড়ে দেওয়ার কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন অশোক ভট্টাচার্য। যদিও পরে আবার পদ গ্রহণ করেন।

তবে খবর এসেছে বিরোধিতায় এখনো অনড় কংগ্রেস। কংগ্রেসের দখলে থাকা জয়নগর-মজিলপুর পৌরসভার ক্ষেত্রেও তৃণমূলের দুমুখো নীতির কথা তুলে ধরে বোর্ডের মাথা থেকে সরে আসতে চাইছে কংগ্রেস। কংগ্রেস চাইছে তৃণমূলকে চাপে রাখতে। আর তাই জয়নগর-মজিলপুর পৌরসভায় তৃনমূল কাউন্সিলাররা বোর্ডে থাকায় বিদ্রোহ ঘোষণা করায় তৃনমূল অনেকটাই চাপে পড়ল বলে মত রাজনৈতিক মহলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!