এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > বড় ধাক্কা পুর কর্মীদের জন্য! এই শর্তে রাজ্য সরকার বন্ধ করে দিচ্ছে বেতন, জানুন বিস্তারিত

বড় ধাক্কা পুর কর্মীদের জন্য! এই শর্তে রাজ্য সরকার বন্ধ করে দিচ্ছে বেতন, জানুন বিস্তারিত

এবার রাজ্যের পুরসভার কর্মীদের বেতন প্রক্রিয়ায় নেওয়া হল বড় সিদ্ধান্ত। সূত্রের খবর, দীর্ঘদিন ধরেই রাজ্য সরকারের কাছে অভিযোগ আসছে যে, বিভিন্ন পুরসভায় ডিরেক্টর অফ লোকাল বডিসের অনুমোদন ছাড়াই কর্মী নিয়োগ সম্পন্ন হচ্ছে। আর এরপরই নড়েচড়ে বসে রাজ্য।

জানা যায়, এ নিয়ে বিধানসভার পুর বিষয়ক দপ্তর স্ট্যান্ডিং কমিটি একটি রিপোর্ট তৈরি করে বিভিন্ন পুরসভায় সমীক্ষাও চালায়। আর সেখানেই দেখা যায় যে, ব্যারাকপুর মহকুমা সহ বেশ কয়েকটি পুরসভায় এই ডিএলবির অনুমোদন ছাড়াই কর্মী নিয়োগ সম্পন্ন হচ্ছে। আর তাই এবারে সেই ডিএলবির পক্ষ থেকে রাজ্যের সমস্ত পুরসভাকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, তাদের অনুমোদন ছাড়া কোনোভাবেই পুর কর্মীদের বেতন দেবে না রাজ্য সরকার।

আর এই গোটা প্রক্রিয়ার জন্য ইন্টিগ্রেটেড অনলাইন স্যালারি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমও তৈরি করছে তারা। কিন্তু এই আধুনিক সফটওয়্যার তৈরি হলে আদৌ কি উপকৃত হবেন পুর কর্মীরা? জানা গেছে, এতদিন বিভিন্ন পুরসভার চেয়ারম্যানরা তাদের কর্মীদের বেতন দিতে ট্রেজারিতে ফান্ড চেয়ে চিঠি দিতেন। কিন্তু এবারে আর এই বেতনের জন্য কোন চেয়ারম্যান বা ট্রেজারির দ্বারস্থ হতে হবে না কাউকেই।

আধুনিক সফটওয়্যারের মাধ্যমেই সরাসরি পুর কর্মীদের ব্যাংক একাউন্টে পৌছে যাবে তাদের মাসিক বেতন। কিন্তু এখানেই অনেকের প্রশ্ন যে, দুই 24 পরগনা, বর্ধমান এবং মাল পুরসভায় এই ডিএলবি অনুমোদিত কর্মীরা থাকলেও তাদের বেতন প্রক্রিয়ায় ঠিক কি হবে?

জানা গেছে, বাড়তি কর্মীদের বেতন সরকার নয়, এখন থেকে নির্দিষ্ট পুরসভাকেই দিতে হবে। আর এর জন্য সেই পুরসভা গুলিকে রাজস্ব বাড়ানোরও পরামর্শ দিয়েছেন আধিকারিকেরা। অন্যদিকে এই আধুনিক সিস্টেম চালু হয়ে গিয়েছে রাজ্যের মধ্যমগ্রাম পুরসভায়। হিসেব অনুযায়ী দেখা গেছে, এই পুরসভায় 180 জন ডিএলবি অনুমোদিত কর্মী রয়েছে। তাহলে তাদের কি হবে?

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

 

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এদিন এ প্রসঙ্গে সেই মধ্যমগ্রাম পুরসভার চেয়ারম্যান রথীন ঘোষ বলেন, “এদের বেতন আইওএসএমএস পদ্ধতিতে ব্যাংক একাউন্টে চলে আসছে। তবে যেসব ক্যাজুয়াল কর্মী রয়েছে তাদের দায়িত্ব আর সরকার নয়, এখন থেকে পুরসভাকেই নিতে হবে।”

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!