তৃণমূলের ব্রিগেডে কোন কোন নক্ষত্র উপস্থিত থাকছেন- কে কাকে অভ্যার্থনা জানাতে যাচ্ছে দেখে নিন একনজরে জাতীয় রাজ্য January 18, 2019 মোদী বিরোধী শক্তিপ্রদর্শনের ও মহাজোটের ক্ষমতা দেখানোর জন্য তৃণমূলের ১৯ এর ব্রিগেডের সভা। আর সেই সভায় কে কে থাকছেন আর কে থাকছেন না, আর কে কে কাকে অভ্যার্থনা জানাতে যাচ্ছে দেখে নিন একনজরে – জানা যাচ্ছে যে, দেবগৌড়া আসছেন তাঁকে দুপুর দেড়টায় সুব্রত মুখোপাধ্যায় আনতে যাবেন। চন্দ্রবাবু নাইডু তাঁর প্রাইভেট ফ্লাইটে আসছেন তাঁকে দীনেশ ত্রিবেদী বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানাতে উপস্থিত থাকবেন। অখিলেশ যাদব কলকাতায় পৌঁছবেন বিকাল সাড়ে চারটেয়। নাজিমুল হক তাঁকে অভ্যার্থনা জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকবেন। শারদ পাওয়ার কলকাতায় পৌঁছচ্ছেন বিকাল চারটায়। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাবেন ব্রাত্য বসু। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - যশবন্ত সিনহাকে অভ্যার্থনা জানতে যাচ্ছেন মন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু। অজিত সিং এবং জয়ন্ত চৌধুরীকে আনতে যাচ্ছেন দিনেশ বাজাজ। অরুণ সুরিয়াকে অভ্যর্থনা জানাবেন মণীশ গুপ্ত। ফারুক আব্দুল্লাহ সন্ধে সাড়ে সাতটা নাগাদ আসবেন। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে যাবেন জাবেদ খান। হার্দিক পাটেল ও শত্রুঘ্ন সিনহাকে অভ্যর্থনা জানাবেন শতাব্দি রায়। শরত্ যাদব ও যোগেশ কুমারকে অভ্যর্থনা জানাবেন সব্যসাচী দত্ত। সতীশ মিশ্রকে অভ্যর্থনা জানাবেন শুখেন্দু শেখর রায়।অভিষেক মনু সিংভি ও মল্লিকার্জুন খাড়গেকে অভ্যর্থনা জানাবেন মানস ভুঁইয়া।এম কে স্ট্যালিনকে আনতে যাবেন শশী পাঁজা। জিগ্নেশ মোভানিকে অভ্যর্থনা জানাবেন অসীম বসু। সুতরাং এবারের তৃণমূলের ব্রিগেডে এইসব হেভিওয়েট নেতাদের সমাবেশ রাজনীতিতে প্রভাব ফেলবে বলেই মত তৃণমূলের। অন্যদিকে বিজেপির দাবি মোদীজি ভালো কাজ করছেন চোরেরা চুরি করতে পারছে না তাই একজোট হয়ে মোদীজিকে হারাতে উঠেপড়ে লেগেছে। এই ব্রিগেড কোনো কিছু প্রভাব পড়বে না. যাই হোক প্রভাব পড়বে না পড়বে না তা বোঝা যাবে ২০১৯ এর ভোটার বাক্স খোলার পর। প্রসঙ্গত, ভিআইপিদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে ব্রিগেড চত্বরে। জানা যাচ্ছে ১২ টি ‘জোন’ ভাগ করা হয়েছে ব্রিগেড চত্বর। প্রতিটি জোনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন একজন করে ডিসি। মাঠের পাশে ৬ টি নজরমিনারে দূরবীন নিয়ে থাকছেন সশস্ত্র বাহিনী। এছাড়াও ব্রিগেডের আশেপাশের বহুতলের ছাদে থাকছে কম্যান্ডো বাহিনী। এইসব ভিভিআইপিদের থাকার জন্য আলিপুর ও ধর্মতলায় পাঁচতারা হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি তাদের জন্য জ়েড প্লাস নিরাপত্তার ব্যাবস্থা করা হয়েছে। সাথেই সব রাজ্যের পুলিশ বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে পৃথক নিরাপত্তা সেল তৈরি করা হয়েছে। আপনার মতামত জানান -