এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > BIG BREAKING: কাটতে চলেছে করোনা সঙ্কট? আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে হল দেশজুড়ে টিকাকরণের দিন ঘোষণা

BIG BREAKING: কাটতে চলেছে করোনা সঙ্কট? আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে হল দেশজুড়ে টিকাকরণের দিন ঘোষণা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – নতুন বছরের শুরুতেই খুশির খবর নিয়ে এসেছে ভ্যাকসিন। টানা ৯ মাস করোনা আতঙ্কে কাটানোর পর, একটু হলেও আশার আলো দেখা গেছে। বছরের প্রথম দিনই বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তৈরি বিশেষজ্ঞ কমিটি। সেই বৈঠকের পরই, জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য অক্সফোর্ড অস্ত্রাজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিনকে অনুমতি দেওয়া হয়। এরপরই বিশেষজ্ঞ কমিটি অনুমতি দায় ভারত বায়োটেক এর ভ্যাকসিনকে।

অবশেষে ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেলের তরফে অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পায়ে এই দুই ভ্যাকসিন। এরপর থেকেই দেশব্যাপী টিকাকরণ শুরু করার কাজ দ্রুতগতিতে এগোতে থাকে বারংবার সারা দেশজুড়ে ভ্যাকসিনের ড্রাইরান ভ্যাকসিনের ড্রাইরান চলতে থাকে। অনেক রাজ্যে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে ভ্যাকসিন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে গত মঙ্গলবারই জানানো হয়, আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে চলেছে কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রক্রিয়া।

এরপরই গতকাল ভারত সরকারের তরফে জানানো হয়েছে যে সারা দেশ ব্যাপী করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকাকরণ শুরু হতে চলেছে আগামী ১৬ই জানুয়ারি থেকে। প্রথমত ভ্যাকসিন দেওয়া হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের এবং কোভিদ ১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াই করা প্রথম সারির কর্মীদের। তাদের আনুমানিক সংখ্যা তিন কোটির কাছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সরকারের তরফে আরও আরও জানানো হয়েছে, এই তিন কোটি মানুষকে কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পর দেশব্যাপী ৫০ বছরের উর্ধ্বে যাদের বয়স তাদের সকলকে এবং ৫০ বছরের নিচে বয়স কিন্তু তার অন্য অন্য রোগের উপসর্গ আছে এমন ব্যক্তিদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। তাদের আনুমানিক সংখ্যাটি ২৭ কোটি লোক লোক আছে। কেন্দ্রের তরফে টিকাকরণের তারিখ ঘোষণার পর প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি এব্যাপারে টুইট করে বলেন যে, কোভিদ ১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে টিকাকরন প্রক্রিয়া শুরু হওয়া একটা বিরাট পদক্ষেপ।

তিনি টুইটে আরও জানান, ভ্যাকসিন পাওয়ার ক্ষেত্রে দেশের ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, প্রথম সারির কর্মী এবং সাফাই কর্মীদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত উল্লখ্য, অক্সফোর্ড -অস্ত্রাজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিন ভারতে প্রস্তুত করছে সিরাম ইনস্টিটিউট। সিরাম ইনস্টিটিউট এর তৈরি এই ভ্যাকসিন “কভিসিল্ড” নামে ভারতের বাজারে আসবে।

তবে অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন তৃতীয় পর্যায়ের পর ৭০% কার্যকর বলা হলেও, ইতিমধ্যে সিরাম ইনস্টিটিউট জানিয়েছে তাদের ভ্যাকসিন ৯২-৯৫% কার্যকর এবং কোরোনা ভাইরাসের দ্বারা গুরুতর ভাবে আক্রান্ত হওয়ার থেকে বাঁচাতে ১০০% কার্যকর। ভারত বায়োটকের তৈরি কোভ্যাকসিন এখনও তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে আছে। এই ভ্যাকসিনের কার্যকারীতা বিষয়ে কোনো তথ্য সামনে আসেনি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!