এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > দার্জিলিংকে টেক্কা দিতে চলেছে এই জেলা, মাঘের শীতের আমেজে মজে ঘুরে আসুন

দার্জিলিংকে টেক্কা দিতে চলেছে এই জেলা, মাঘের শীতের আমেজে মজে ঘুরে আসুন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – পৌষ সংক্রান্তির আগে রাজ্যের উষ্ণতা বেড়েছিল অনেকটাই। সেক্ষেত্রে এমনটা হওয়ার কারণ নিয়ে বলতে দিয়ে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছিলেন, বিশেষত পশ্চিমী ঝঞ্জার প্রভাবে এমনটা হচ্ছে। সেইসঙ্গে আবহাওয়াবিদদের কথায়, বস্তুত, হিমালয়ের উত্তরে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে ঠান্ডা কম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরের পূবালী হওয়ার কারণেও বঙ্গে শীত বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তবে পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে সেই বাঁধা দূর হয়েছে। রাজ্যে আবার শীতের আমেজ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

সেক্ষেত্রে রাজ্যে উত্তরবঙ্গকে হার মানিয়েছেন দক্ষিণবঙ্গের শীত। শৈত্যপ্রবাহে হাড়ে হিম অনেক জেলার মানুষের। সেখানে গতকাল জানা গিয়েছিল দার্জিলিঙের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমে দাঁড়িয়েছে ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্য দিকে, আসানসোলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৮, বাঁকুড়া ১১.১, বর্ধমান ১২.৩, কোচবিহার ৮.৭, দিঘা ১৫.৩, জলপাইগুড়ি ১০.২, কালিম্পং ৮, মালদহ ১১, পানাগড় ৯.২, পুরুলিয়ায় ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এখান থেকেই স্পষ্ট যে কাঞ্চনজঙ্ঘার কোলে দার্জিলিং যতই শীতকাতুরে চোখে তাকাক না কেন, পুরুলিয়াও কিছু কম যায় না।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্যদিকে, গোটা দেশ জুড়েই মাঘের শীত উপভোগ করছে মানুষ। সেখানে সম্প্রতি ১০ বছরে রেকর্ড করেছে শ্রীনগরের ঠান্ডা। জানা গেছে, জমে গেছে ডাল লেক। সেই হ্রদের ইতিউতি পড়ে থাকা সিকারা ছেড়ে এখন চাইলে মানুষ হেঁটেই ঘুরে নিতে পারে ডাল লেক। জানা গেছে, ১৯৯১ সালের পর শ্রীনগরের সবচেয়ে শীততম দিন কেটেছে। শ্রীনগরে তাপমাত্রার পারদ ছাড়িয়েছে মাইনাস ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বশেষ যা ছিল মাইনাস ৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

অন্যদিকে, ভারত আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, আগামী তিন দিনের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম ভারতেও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকবে। ঘন থেকে অতি ঘন কুয়াশার সঙ্গে জাঁকিয়ে শীত পড়বে। আগামী তিন দিনের মধ্যে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, দিল্লি, উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তবে দক্ষিণ-পূর্ব আরব সাগর এবং সংলগ্ন মালদ্বীপের উপর একটি ঘুর্ণিঝড়ের আশঙ্কা করা হয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মাঝারি ঝড় এবং বজ্রপাতের সাথে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। সপ্তাহশেষে তামিলনাড়ু, পুডুচেরি, করাইকাল, কেরাল, মাহে এবং লক্ষদ্বীপে এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!