নবান্ন অভিযানে বাম যুবকর্মীর মৃত্যুতে হেভিওয়েট তৃণমূল নেতার প্রতিক্রিয়া কলকাতা বামফ্রন্ট রাজনীতি রাজ্য February 15, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বামেদের নবান্ন অভিযানের দিনে পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত হন যুব বাম কর্মী মইদুল ইসলাম মিদ্যা। প্রথমে তিনি চিকিৎসক ও সিপিএম নেতা ফুয়াদ হালিমের ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছিলেন। তবে, শারীরিক অবস্থার অবনতির কারণে তাঁকে ভর্তি করা হয় ক্যামাক স্ট্রীট এর একটি নার্সিংহোমে। সেখানে আজ সকালে তাঁর মৃত্যু ঘটেছে। তাঁর মৃত্যুর জন্য পুলিশের অত্যাচারকে দায়ী করেছেন ফুয়াদ হালিম। এবার এ বিষয়ে বক্তব্য রাখলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ জানালেন যে, মইদুল ইসলাম মিদ্যার মৃত্যুর ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। তা নিয়ে কোন বিতর্ক নেই, কোনো প্রশ্নও নেই। এই ধরনের মৃত্যু কখনোই কাম্য ছিলনা। কিন্তু এখানে কিছু বিষয় রয়েছে। এই ধরনের অবস্থা ঘটলে পুলিশকে দায়ী করা হয়। কিন্তু যখন এ ধরনের আন্দোলন হয়, তখন পুলিশের দায়িত্ব থেকে যায় রাস্তা সাফ করে দেওয়ার। কারণ, আন্দোলনের ফলে রাস্তায় যানজট হলে, বিপদে পড়েন সাধারণ মানুষ। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এ প্রসঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন যে, বাম যুব কর্মী আহত হয়েছিলেন বলে যে দাবি করা হচ্ছে, তিনি নিশ্চয়ই আহত হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কোন নার্সিংহোমে ছিলেন? কারা তাঁর চিকিৎসা করেছেন? কি চিকিৎসা করা হয়েছে? তাঁর আগে কোনো অসুস্থতা ছিল কিনা? এসব তথ্য যতক্ষণ না জানা যাবে নিশ্চিত ভাবে, ততক্ষণ পুলিশের ওপর এই অভিযোগ তোলা যাবে না। প্রসঙ্গত, চিকিৎসক ও সিপিএম নেতা ফুয়াদ হালিম তাঁর মৃত্যুর জন্য পুলিশের অত্যাচারকে, মারধরকে দায়ী করেছেন। তিনি জানিয়েছেন যে, তাঁর দেহে লাঠির আঘাতের চিহ্ন ছিল। তাঁর কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, তাঁর ফুসফুসে জল জমে গিয়েছিল। এ প্রসঙ্গে কুনাল ঘোষ জানালেন যে, ফুয়াদ হালিম একজন দায়িত্বশীল চিকিৎসক। কিন্তু, সেই সঙ্গে তিনি আবার একজন সক্রিয় সিপিআইএম কর্মী। যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন তিনি, সেখান থেকে তৃণমূল সরকারের উপরে দায় চাপাবেন, তা অত্যন্ত স্বাভাবিক। কিন্তু তাঁরা কখনোই মৃত্যু চান না। আপনার মতামত জানান -