এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > মদ্যপানের প্রতিবাদ করে প্রহৃত হয়ে সব ‘জায়গায় চলে’ অদ্ভুত পুলিশি যুক্তি শুনতে হল দম্পত্তিকে

মদ্যপানের প্রতিবাদ করে প্রহৃত হয়ে সব ‘জায়গায় চলে’ অদ্ভুত পুলিশি যুক্তি শুনতে হল দম্পত্তিকে


মদ্যপদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ আম জনতা। প্রতিবাদ করলে কপালে জোটে অশ্লীল গালাগালি ও মারধর।সে ঘটনা আবার ঘটলো তারকেশ্বর থানার সন্তোষপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের গৌড়বাটি গ্রামে।বর্তমানে বিরোধিতা করায় বুধবার রাতে কিছু মদ্যপ যুবক স্থানীয় এক দম্পতির বাড়িতে ঢুকে তাদের মারধর করে মহিলা শাঁখা পর্যন্ত ভেঙে দেন। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা অধ্যাপক থেকে আটক করে রেখে পুলিশের হাতে তুলে দেন। তার পরে পুলিশ তাদের ছেড়ে দেয় পরে এলাকাবাসীর চাপে বাধ্য হয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে।

সূত্রের খবর, গৌড়বাটি গ্রামের দক্ষিণপাড়া এলাকায় কিছু মদ্যপ যুবক অনেকদিন ধরেই অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ দিনে রাতে মেয়েদের উত্ত্যক্ত করছিল। কাজের ছেলে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন এলাকাবাসী। বারবার পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনো ফায়দা হয়নি।একইভাবে বুধবার রাতে বাড়ির পাশের মাঠে মদ্যপানের শাশুড়ি চলছিল অকথ্য ভাষায় চিৎকার চেঁচামেচি। এই ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে শ্যামল নস্কর ও তাঁর স্ত্রী নীলিমা নস্কর বাড়ি পাসে এই ধরনের কার্যকলাপ চলার প্রতিবাদ করলে মদ্যপায়ীঃ যুবকরা তাদের বাড়িতে ঢুকে এই দম্পতিকে বেধড়ক মারে। তাদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে একজনকে আটক করে।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

পুলিশে অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ বলে তারকেশ্বরে মদ জুয়া প্রায় সব জায়গাতেই চলে। আপনারা কাল সকালে আসবেন। এরপর অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এমনকি স্থানীয় বাসিন্দারা এর প্রতিবাদ করলে পুলিশের তরফ থেকে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হয়। বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও পুলিশের তরফ থেকে কোনো রকম পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। নীলিমা দেবী জানান তাঁরা এই ঘটনায় তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। রক্ষকই যখন ভক্ষক রূপ ধারণ করেন তখন কাকে ভরসা করবে সাধারণ মানুষ ‍? প্রশ্ন উঠছে নানা মহলে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!