এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > রেল নিয়ে মমতার বঞ্চনার অভিযোগ মিথ্যা ,তথ্য দিয়ে দাবি মোদির

রেল নিয়ে মমতার বঞ্চনার অভিযোগ মিথ্যা ,তথ্য দিয়ে দাবি মোদির

রেল নিয়ে মমতার বঞ্চনার অভিযোগ মিথ্যা ,তথ্য দিয়ে দাবি মোদির।দেখে নিন কেন্দ্রের দাবি কি –

২০১৮ – ১৯-এর কেন্দ্রীয় বাজেটে রাজ্যের ৮৮১ কিমি রেলপথের বৈদ্যুতিকরণের জন্যে বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৭১.৫৪ কোটি টাকা।পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত সাতটি জোনে ছড়িয়ে রয়েছে এই রেলপথ। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কলকাতার পূর্ব রেল, দক্ষিণ-পূর্ব রেল এবং মালেগাঁও-এর উত্তর সীমান্তের রেল । বৈদ্যুতিকরণের জন্যে নির্বাচিত রেল পথ গুলি হলো নিউ জলপাইগুড়ি-নিউ মাল জংশন – আলিপুরদুয়ার-শামুকতলা সেকশন এবং আলিপুরদুয়ার-নিউ কোচবিহার সেকশন, আবার এর মধ্যে রয়েছে নিউ মাল জংশন-চ্যাংড়াবান্দা, নিউ চ্যাংড়াবান্দা-নিউ কোচবিহার, নিউ কোচবিহার-বানারহাট এবং নিউ কোচবিহার-ফকিরগ্রাম-ধুবড়ি রুট। উত্তর সীমান্ত রেলের অধীনে ৫০৬ কিমি রেলপথ যা বৈদ্যুতিকরণের জন্যে প্রস্তাবিত তার মধ্যে ৪১২ কিমি রেলপথ রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। যার খরচ আনুমানিক ৪৭৫.৩১ কোটি টাকা । মালদহ এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট-একলাখি, কাটিহার- তেজনারায়ণপুর এবং বারসই-রাধিকাপুর রুটের ১৭৬ কিমির মধ্যে ১৪২ কিমি পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত । এই রুটের বাকি অংশ বিহারে । পশ্চিমবঙ্গের এই রেলপথ বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১২৪.৯৫ কোটি টাকা। উত্তরবঙ্গের রানিনগর-হলদিবাড়ি রুটে ৩৪ কিমি সিঙ্গল লাইনে বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ২৭.৭১ কোটি টাকা। দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মধ্যে থাকা বাঁকুড়া-মশাগ্রাম রুটের ১১৮ কিমি রেলপথের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৯২.৮ কোটি টাকা। পূর্ব রেলের অধীন বর্ধমান ও বীরভূমের ৫২ কিমি বিস্তির্ণ এলাকায় ছড়িয়ে থাকা কাটোয়া-আমোদপুর লাইনের বৈদ্যুতিকরণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৩.৬৬ কোটি টাকা। এরপরেও দক্ষিণ পূর্ব রেলের যে ১৮১ কিমি রেলপথ বৈদ্যুতিকরণের জন্য বিবেচনা করা হয়েছে তার ৭৯ কিমি পশ্চিমবঙ্গের অংশ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!