এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > তৃণমূল প্রানপনে বহিরাগত তত্ত্ব দেখাতে চাইলেও সাধারণ মানুষ কি ভাবছেন?

তৃণমূল প্রানপনে বহিরাগত তত্ত্ব দেখাতে চাইলেও সাধারণ মানুষ কি ভাবছেন?


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বহুদিন থেকেই বিজেপিকে বহিরাগত বলে উক্তি করতে দেখা গিয়েছিল তৃণমূলকে। সেখানে পোস্তায় জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও বলেতে শোনা গিয়েছিল, “বহিরাগত গুণ্ডারা আসছে। তারা বাংলায় অশান্তি তৈরি করতে চাইবে। ওদের রুখে দিতে হবে।”

তার আগেও এই একই কথা তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করে বলতে শোনা গিয়েছিল রাজ্যসভায় দলের উপ দলনেতা সুখেন্দুশেখর রায়কে। আর এই কথার মাধ্যমে তৃণমূল যে ভোটের লড়াইকে বহিরাগত বনাম বাঙালিতে পরিণত করতে চায়, সেকথা মনে করেছিলেন বিশ্লেষকেরা। আর এরই মধ্যে বিজেপিকে বহিরাগত বলে কটাক্ষের শিকার হতে দেখা গেলমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে।

ফেসবুকে একটি পোস্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যে বেশ কিছু প্রতিবাদ শুরু হতে দেখা যায়। যেখানে তৃণমূল নেত্রীকে বলতে শোনা গিয়েছিল, “বাংলার মানুষ বহিরাগতদের চায় না। যারা আজকে বাইরে থেকে আসছেন, বলছেন, গুজরাট করে দেবেন। তারা একটু শুনুন তাদের রাজ্য কোথায় আর আমাদের রাজ্য কোথায়?” আর এই মন্তব্যের পরেই কটাক্ষের ঝড় বয়ে যায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

যেখানে একজনকে লিখতে দেখা যায়, “এই কথাটা তারাই বলবে যাদের জয় বাংলার বাইরে কোনও রাজনৈতিক অস্তিত্ব ও নাম নিশান নেই! ও ভবিষ্যতে অন্য রাজ্যে ও দেশের মানুষের জন্য কোনো মহত্‍ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নেই? যদিও এই দলটা এখন সর্বভারতীয় তকমা হারিয়ে গেছে!”

তাঁর কথায়, তৃণমূল এখন গোটা পশ্চিমবঙ্গেরও দল নয়। কারন উত্তর থেকে মধ্য থেকে রাঢ়বঙ্গে গোহারা হেরে শুধু দক্ষিণ বঙ্গের কয়েকটা জেলার ক্ষুদ্র দলে পরিণত হয়েছে বলেই জানিয়েছেন তিনি। তাঁর কথায়, “২০১৯-এ হাফ হয়েছে, ২০২১-এ পুরো সাফ হবে !” সেইসঙ্গে অন্যজনকে লিখতে শোনা গেছে, “অতিরিক্ত গাঁজা সেবনের ফল।”

অন্য একজন লিখেছেন, “অযোগ্য লোক, সীমিত চিন্তাধারা। তাই এদের আকাঙ্খাও পরিমিত।” সেইসঙ্গে অন্য একজন জানিয়েছেন “মিনি পাকিস্তানের গিন্নি তো!” এখানে একজন কটাক্ষ করে বলেন যে “বহিরাগত কে বুঝতে পারছি না। চন্দ্রিমার দলটা হচ্ছে কুয়ার ব্যাঙ, বিজেপি হচ্ছে সমুদ্রের ব্যাঙ।

তাঁর কথায়, কুয়ার ব্যাঙ বদ্ধ। এর যাবার জায়গা নেই, তাই স্বল্প পরিসরে ওদের বিচরণ। বিজেপি পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বৃহত্তম পার্টি তাই সারা দুনিয়া জুড়ে এদের বিচরন। তিনি জানান, “চন্দিমার কথা শুনে মনে হয় না মহিলা একজন শিক্ষিত মার্জিত রুচিশীল পরিবারের সদস্য।”

সেইসঙ্গে তিনি বলেন, “এ-ই সমস্ত ভাগাড়ের মহিলা আবার মন্ত্রী ভাবতে অবাক লাগে!” তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, তৃণমূল যতই দেখানোর বা মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করুক না কেন যে বিজেপি বহিরাগত, কিন্তু মানুষের মধ্যে যে বিজেপিকে নিয়ে অন্য প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে, সেটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!