এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > বাংলার লক্ষ লক্ষ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর ভাগ্য কি আদালতের হাতেই? অভিভাবক মহলে বাড়ছে জল্পনা

বাংলার লক্ষ লক্ষ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর ভাগ্য কি আদালতের হাতেই? অভিভাবক মহলে বাড়ছে জল্পনা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – করোনা ভাইরাস, লকডাউন-এর প্রভাবে বদলে গিয়েছে সাধারণ মানুষের জীবন ধারণের পদ্ধতিতে। রোজকার নিয়মিত কাজও এখন বহু ক্ষেত্রে হয়ে পড়েছে অনিয়মিত। রাজ্য তথা দেশের অর্থনীতির হাল যেমন বেহাল, তেমনই অবস্থা শিক্ষা ক্ষেত্রের। অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থায় হাল ধরার চেষ্টা করা হলেও আটকে রয়েছে বহু পরীক্ষা। সেই সঙ্গে অনিশ্চিত ছাত্রদের ভবিষ্যৎ।

রাজ্যে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ভাগ্য নির্ভর করছে সিবিএসই-র বাকি পরীক্ষা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হওয়া জনস্বার্থ মামলার রায়ের উপর। সেই মামলার পরবর্তি শুনানি ২৩ জুন। সে দিকে নজর থাকলেও পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কোনও ত্রুটি রাখতে চাইছে না উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।

সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, অবশিষ্ট তিনটি পরীক্ষার জন্য একেকটি ক্লাস ঘরে কতজন করে পড়ুয়া বসবে এবং কতজন শিক্ষক পরীক্ষা কক্ষে উপস্থিত থাকবেন তা সেই স্কুল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুপারভাইজারদের উপরই ছেড়ে দিতে চাইছেন কর্তারা। তবে বাকি পরীক্ষাগুলিতে প্রত্যেক কেন্দ্রে খুব বেশি পড়ুয়া হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণতা অবশ্যই সামাজিক দুরুত্ব বিধি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

২ জুলাই যে পরীক্ষা রয়েছে, তাতে সব মিলিয়ে সাড়ে ৩ লক্ষ পরীক্ষার্থী রয়েছে। বাকি দুই দিন অর্থাৎ, ৬ এবং ৮ জুলাই ২ লক্ষ করে ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেবে। তিনদিনের পরীক্ষার জন্য ২ হাজার ২০০ টি সেন্টার ঠিক করা হয়েছে। আপাতত কোনও কলেজকে পরীক্ষা কেন্দ্র করা হয়নি। সংসদ জানিয়েছে, জেলা পরিদর্শকদের রিপোর্ট অনুযায়ী নির্বাচিত প্রত্যেকটা সেন্টার ভালো অবস্থাতেই রয়েছে। পরীক্ষার আগে সেগুলিকে ভালো করে জীবাণুমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রতি কেন্দ্রে গড়ে ২০০ থেকে ২২৫ জনের বেশি রাখতে চাইছে না সংসদ। যেসব স্কুলে পরীক্ষা হবে সেখানে শ্রেণীকক্ষের সংখ্যাও বেশি। তাই কম পরীক্ষার্থীদের নিয়েও সাজানো যাবে একেকটি ঘরের বেঞ্চ নম্বর। তাই ছড়িয়ে- ছিটিয়ে পরীক্ষার্থীদের বসাতে সমস্যা হবে না বলে মত কর্তাদের।

একান্ত যদি পরীক্ষা না-হয়, সে ক্ষেত্রে নম্বর কীভাবে দেওয়া যায়, তা নিয়ে প্রস্তাব জমা পড়ছে সংসদে। যেমন সরকারি স্কুল শিক্ষক সমিতি জানিয়েছে, প্রোজেক্টের নম্বর বাড়িয়ে, হাজিরার উপর ২০ শতাংশ এবং যে পরীক্ষাগুলি হয়ে গিয়েছে, তার প্রাপ্ত নম্বরের কুড়ি শতাংশ নিয়ে বাকি বিষয়ের নম্বর দেওয়া হোক।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!