এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বাংলায় শোচনীয় পরাজয়ের পর আশঙ্কা বাড়ছে উত্তরপ্রদেশকে নিয়ে, শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে দ্রুত নতুন রোড ম্যাপ গড়ার তোড়জোড়?

বাংলায় শোচনীয় পরাজয়ের পর আশঙ্কা বাড়ছে উত্তরপ্রদেশকে নিয়ে, শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে দ্রুত নতুন রোড ম্যাপ গড়ার তোড়জোড়?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে বড়োসড়ো পরাজয় এসেছে বিজেপির। এদিকে আগামী বছর হয়েছে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন। এই পরিস্থিতিতে একাধিক বিষয় নিয়ে উত্তরপ্রদেশে যথেষ্ট কোণঠাসা হয়ে পড়েছে বিজেপি। প্রশাসনের ব্যর্থতা নিয়ে যেমন বারবার প্রশ্ন উঠেছে, তেমনি এই রাজ্যে ক্রমশ বেড়ে চলা অপরাধ, গঙ্গায় মৃতদেহ ফেলার মতো ঘটনা বারবার অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে যোগী সরকারকে। এই পরিস্থিতিতে গতকাল দিল্লি রওনা দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। আজ প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক করলেন তিনি।

আজ সকালে একটি টুইট করে যোগী আদিত্যনাথ জানিয়েছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বৈঠক ও তাঁর পরামর্শ নেবার সুযোগ এসেছে। সারাদিনের ব্যস্ততার মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী তাঁর জন্য যে সময় বের করে বৈঠকের আয়োজন করেছেন, সেজন্য তিনি অকুন্ঠ ধন্যবাদ জানাতে চান প্রধানমন্ত্রীকে ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এরপর আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যোগী আদিত্যনাথের প্রায় এক ঘন্টা ধরে বৈঠক চলে। এরপর বৈঠক করলেন তিনি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার সঙ্গে। আবার গতকাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেছেন। প্রায় দেড় ঘণ্টা তাঁদের এই বৈঠক চলছিল। আগামী বিধানসভা নির্বাচনের বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা চলে।

প্রসঙ্গত, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে ব্যর্থতা, উত্তরপ্রদেশে ক্রমশ অপরাধমূলক ঘটনার বাড়বাড়ন্ত, গঙ্গায় মৃতদেহ ফেলে দেওয়া ইত্যাদি বিষয় নিয়ে যথেষ্ট অস্বস্তিতে যোগী সরকার। আর এর মধ্যে বেজে উঠেছে ভোটের দামামা। আগামী বছর রয়েছে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচন। উত্তর প্রদেশ ধরে রাখাই যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে বিজেপির কাছে।

তবে, সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর একসময়ের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত জিতিন প্রসাদ বিজেপিতে যোগদান করেছেন। তিনি হলেন ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের মানুষ, আবার যোগী আদিত্যনাথ নিজেও ঠাকুর সম্প্রদায়ভুক্ত। তাই দুজনের প্রচেষ্টায় ব্রাহ্মণ ভোটব্যাঙ্ক বিজেপির দিকে আসার সম্ভাবনা আছে। এই সমস্ত কিছু নিয়ে একাধিক শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে যোগী আদিত্যনাথের বৈঠক চলে। এই বৈঠকগুলির মধ্যেই আগামী বিধানসভা নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!