মানবদেহে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন পেল ভারতের প্রথম করোনাভাইরাস প্রতিষেধক ভ্যাক্সিন জাতীয় বিশেষ খবর December 12, 2020 আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে। আপনার মতামত জানান - প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিশ্বে যখন করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে প্রতিদিন সামনে আসছে নতুন নতুন খবর, তখন মানবদেহে প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন পাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সেখানে ভারতের প্রথম করোনাভাইরাস প্রতিষেধক হিসেবে সামনে এসেছে এমআরএনএ(mRNA) এর নাম। জানা গেছে, পুনের জেনোভা এবং আমেরিকার এইচডিটি বায়ো সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এই তৈরি হয়েছে। এটি ভারতের প্রথম করোনাভাইরাস প্রতিষেধক যেটি মানবদেহে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন পেয়েছে। বুধবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। নেপথ্যে দেশের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএ। সেইসঙ্গে ভ্যাক্সিনটি HGCO19 নামে চিহ্নিত করা হয়েছে বলেও জানান হয়েছে। আপনার মতামত জানান - করোনা ভ্যাকসিন প্রতিরোধে দেশে উত্পাদিত টিকার তৃতীয়বার মানবশরীরে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হতে চলেছে। সেখানে জেনোভার তৈরি কোভিড টিকা ইতিমধ্যেই পশুদেহে তার নিরাপত্তা, প্রতিরোধ শক্তি ও ভাইরাস নাশক অ্যান্টিবডি উত্পাদন করে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, দেহকোষের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারে বলে এই টিকা বেশি মাত্রায় কার্যকর বলেই জানিয়েছে ভ্যাকসিন উত্পাদনকারী সংস্থা। জেনোভার তৈরি টিকার আর এক বড় সুবিধা হল, ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় দুই মাস পর্যন্ত এটিকে সংরক্ষণ করা সম্ভব। তাই ভারতে যেখানে অন্যান্য রোগ প্রতিষেধক টিকা বর্তমানে এই তাপমাত্রাতেই সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে, সেখানে এই ভ্যাকসিন সংরক্ষণের কাজ বেশি কষ্টসাধ্য হবে না বলেই মনে করছেন গবেষকরা। সেই সঙ্গে এই ভ্যাক্সিন কৃত্রিম আরএনএ ব্যবহার করে বলে, এটি এনকোড করা নির্দেশাবলী অনুসারে বাছাই করা প্রোটিন উপাদান সৃষ্টি করতে সক্ষম হয় বলেও জানান হয়েছে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - ফলে শরীরে এই রোগ দেখা না দিয়েই জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে সক্ষম হবে বলেই মনে করছেন গবেষকরা। অন্যদিকে, এই ভ্যাক্সিন প্রথম থেকেই কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় তৈরি। ফলত এর জন্য কোনও কোষ উপাদান, ব্যাক্টেরিয়া বা অন্য সহায়ক আধারের প্রয়োজন হয় না বলেই জানান হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ফাইজার ও মডার্না উত্পাদিত টিকা ভারতে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের অনুমোদন চেয়ে ইতিমধ্যেই আবেদন করেছে। কারণ করোনা ভাইরাস রোধে এই টিকা ৯৫% সফল, তা আগেই প্রমাণিত হয়েছে। আর সেইসঙ্গে যেহেতু ফাইজার ও মডার্না সংস্থার তৈরি করোনা ভাইরাসের টিকার মতোই জেনোভার টিকাও আরএনএ সংযোগ ব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে শরীরে প্রতিরোধ বার্তা সঞ্চার করে। তাই এই টিকাও একই ভাবে কার্যকরী হবে বলেই আশা রাখছেন গবেষকরা। একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – # মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – # মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল – # উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল – # জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল – # আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল – # কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল – আপনার মতামত জানান - আপনার মতামত জানান -