কবে আসবে বিদ্যুৎ, কবে পাবেন পরিষেবা, কি বলছে সিইএসসি কর্তৃপক্ষ? জেনে নিন কলকাতা রাজ্য May 23, 2020 ঘূর্ণিঝড় আমফান জেরে বিপর্যস্ত বাংলা। তিন দিন পার হয়ে চার দিনে পা দিলেও এখনও কলকাতা এবং শহরতলির বিদ্যুত্ পরিষেবা পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। বিদ্যুতের এভাবে মানুষজন নাজেহাল, একে চারদিক ল্যান্ডোভাবদো হয়ে আছে তার উপরে কারেন্ট না থাকি চলছে না ফ্রিজ, মোবাইল। যোগাযোগ করা যাচ্ছে না, বাচ্চা থেকে বয়স্ক মানুষজন এই গরমে নাজেহাল ,অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বিদ্যুতের দাবিতে চলছে বিক্ষোভ। সিইএসসি-র বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ। সিইএসসি-র ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চাপের মুখে পড়ে এবার বক্তব্য় জানিয়েছে সিইএসসি কর্তৃপক্ষ। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট (ডিস্ট্রিবিউসন) অভিজিত্ ঘোষ বিদ্যুতের এভাবে সাধারণ মানুষদের এই দুর্ভোগের জন্য গ্রাহকদের কাছে ক্ষমা চান। সাথে জানান যে, করোনা আবহে কর্মী কম থাকায় কারণেই পরিষেবা চালু করতে দেরি হচ্ছে। এদিকে কলকাতার এই হাল নিয়ে বিরক্ত মুখমন্ত্রী থেকে পুরপ্রধান ফিরহাদ হাকিমও। সিইএসসির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এমনকী ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। কেন এই হাল, কবে সব ঠিক হবে,কবে মানুষজন স্বাভাবিক পরিষেবা পাবে সেই নিয়ে তিনি নিজে সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সঙ্গে কথা বলেন। আর বাংলার এই হাল দেখেই এবার সাড়া দিতে বাধ্য হয় সিইএসসি। জানা যাচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে ক্ষতয় প্রলেপ দিতে সাংবাদিক সম্মেলন করে সিইএসসি। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে অভিজিত্ ঘোষ বলেন, ‘পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। তবে করোনা আবহে কর্মী কম রয়েছে। তাও আমরা কাজ করার চেষ্টা চালাচ্ছ্। মানুষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি ধৈ্র্য্য ধরুন। আপনাদের অসুবিধার জন্য আমরা ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।’ একইসঙ্গে, তিনি আরও বলেন, ‘শহরতলির এলাকায় মানুষ ক্ষতিগ্রহস্ত হয়েছে। যা ভেবেছি, তার চেয়ে অনেকবেশি ক্ষতি হয়েছে। দ্রুত কাজ হচ্ছে।’ আপনার মতামত জানান -