এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > ” কমিশনের নির্দেশ মেনেছি, রাস্তায় ধর্না দিইনি। তৃণমূল জানে হেরে যাবে, তাই নানা অভিযোগ করছে।” – মন্তব্য দিলীপ ঘোষের

” কমিশনের নির্দেশ মেনেছি, রাস্তায় ধর্না দিইনি। তৃণমূল জানে হেরে যাবে, তাই নানা অভিযোগ করছে।” – মন্তব্য দিলীপ ঘোষের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – শীতলকুচির গুলি কাণ্ড নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য রাখার অভিযোগে ২৪ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। ইতিপূর্বে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও আপত্তিকর বক্তব্য রাখার অভিযোগে ২৪ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল নির্বাচন কমিশন। যার প্রতিবাদে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্ণা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ধর্নায় বসে ছবি এঁকেছিলেন তিনি।

তবে নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞাকে নতমস্তকে মেনে নিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবার কারণে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন তিনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে নিয়েছেন তিনি। রাস্তায় বসে তিনি ধর্ণা দেননি। তৃণমূল নির্বাচনে হেরে যাবে, তাই নানা অভিযোগ করছে তৃণমূল।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন, শীতলকুচি নিয়ে তাঁর মন্তব্যের প্রমাণ এখন পাওয়া যাচ্ছে। প্রকাশ্যে আসা ভিডিও ফুটেজ থেকে প্রমাণিত হচ্ছে যে, তিনি যা বলেছেন তা তিনি ঠিকই বলেছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন মনে করেছে যে, তাঁর বক্তব্যে বিধি ভঙ্গ হয়েছে। এ কারণেই তাঁকে শাস্তি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে নিয়েছেন তিনি। রাস্তায় বসে তিনি ধর্না দেন নি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন, রাজ্যের মানুষ পরিবর্তনের জন্য মনস্থির করেই ফেলেছেন। নির্বাচন কমিশন সঠিকভাবেই পরিচালনা করছে। তৃণমূল জেনেছে যে, নির্বাচনে তারা পরাস্ত হবে, এ কারণে নানা রকম অভিযোগ করছে তৃণমূল। তিনি জানালেন, বিজেপি দু’শোর বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চলেছে। দিলীপ ঘোষ জানালেন, শীতলকুচি, সিতাই যে কেমন জায়গা? ভারতে না পাকিস্তানে আছে, তা বোঝা যায় না।

সেখানে গেলে প্রাণ নিয়ে ফিরে আসা যায় না। কিছুদিন আগে সেখানে গিয়ে তিনি মার খেয়েছেন। বিজেপি কর্মীদেরও মারা হয়েছিল। কিছুদিন আগেই গাড়ি ভাঙ্গা হয়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, সেখানে গেলেই লাঠি, ঝান্ডা নিয়ে আক্রমণ করা হয়। সে কথাই তিনি বলেছিলেন। দেখা গেল, তার কদিন পরেই এমন ঘটনা ঘটেছে। হামলাকারীরা ইভিএম লুঠ করতে গিয়েছিল। কেন্দ্রীয় বাহিনীর কাছ থেকে বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে
নেবার চেষ্টা করতেই এমন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!