এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > করোনা ত্রাস! সংক্রমণ থেকে বাঁচতে লুকিয়ে কাটালেন ৩দিন! তুমুল চাঞ্চল্য!

করোনা ত্রাস! সংক্রমণ থেকে বাঁচতে লুকিয়ে কাটালেন ৩দিন! তুমুল চাঞ্চল্য!


 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- অনুমান করা গিয়েছিল আগস্টের শেষ থেকে করোনার সংক্রমণ কমতে শুরু করবে, সেই সঙ্গে সেপ্টেম্বর থেকে আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হতে শুরু করবে জনজীবন। সেইমতো আগে থেকেই আনলকের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সবাইকে ভেলকি দেখিয়ে করোনা তার ত্রাস এখনো বজায় রেখেছে। সেই সঙ্গে নিত্যদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন রেকর্ড। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের মধ্যে সুস্থ থাকবো কি করে, সেই নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা দুশ্চিন্তা।

এখানে বলে রাখা দরকার, করোনা পরিস্থিতিতে প্রথম থেকেই হু নির্দেশ দিয়েছিল বিভিন্ন সর্তকতা অবলম্বন করার জন্য কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রথমে সর্তকতা পালনের একটা তাগিদ দেখা গেলেও যতদিন যাচ্ছে সেই তাগিদে ভাটা পড়তে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। অন্যদিকে জনজীবন স্বাভাবিক করতে আনলক প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন মানুষ বেরোচ্ছেন কাজে। ফলে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে যে সমস্ত পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে করোনা সংক্রমণ এখনো অব্যাহত রয়েছে, তাদের মধ্য থেকে সল্টলেকে এর প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে লক্ষ্য করা গেছে। সম্প্রতি সেখানে এক ব্যক্তিকে ঘিরে ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অসুস্থ বোধ করায় কিছুদিন আগেই নিজের করোনা পরীক্ষা করান এক ব্যক্তি। এরপর তিন দিন বাদে রিপোর্ট আসে। রিপোর্ট পজিটিভ দেখে প্রথমে কি করবেন তা ভেবে উঠতে পারেন না ঐ ব্যক্তি। শেষ পর্যন্ত পরিবারকে সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে তিন দিন বাড়ির বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এরকম অবস্থায় শরীরের অবস্থা আরো বেশি খারাপ হতে শুরু করলে, তিনি শেষমেষ ফোন করেন তাঁর ভাইকে। এরপর তারাই যোগাযোগ করেন সেখানকার মন্ত্রী তথা বিধায়ক সুজিত বসুর সঙ্গে। এরপরই মন্ত্রীর তৎপরতায় তাঁকে চিকিৎসা ব্যবস্থার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।

খবর নিয়ে জানা গেছে আক্রান্ত ব্যক্তি সল্টলেকের একটি শপিং মলের বাইরে গাড়ি পার্কিং যোনে কাজ করতেন। তবে সেখান থেকেই তাঁর সংক্রমণ হয়েছে কিনা জানা না গেলেও কিছুদিন ধরেই তাঁকে কাজে যেতে দেখা যাচ্ছিল না। জিজ্ঞাসা করলে তিনি তাঁর শরীরের অসুস্থতার কথা জানান। এরপরই বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে তিনি করোনা পরীক্ষা করান। দেখা যায় রিপোর্ট পজিটিভ। এরপরই তিনি বাড়ি থেকে দূরে থাকার সিদ্ধান্ত নেন। জানা গেছে তাঁর বাড়ি মধ্যমগ্রামে। তিনি সেখান থেকেই কাজ করতেন। এতদিন তিনি কোথায় ছিলেন সেই খবরে জানা গেছে একটি নির্মীয়মান বাড়িতেই আপাতত থাকছিলেন তিনি। কিন্তু পরবর্তীকালে অত্যধিক শরীর খারাপের জন্য বাড়িতে ফোন করতে বাধ্য হন। জানা গেছে মন্ত্রীর তৎপরতাতেই শেষমেষ তাঁকে খুঁজে বার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আপাতত তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!