এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > এবার বাংলায় কয়লা পাচারকারীদের ঘুম ওড়াতে চলেছেন অমিত শাহ! সিবিআই নিয়ে নিচ্ছেন বিশেষ ব্যবস্থা

এবার বাংলায় কয়লা পাচারকারীদের ঘুম ওড়াতে চলেছেন অমিত শাহ! সিবিআই নিয়ে নিচ্ছেন বিশেষ ব্যবস্থা


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যে অবৈধ কয়লার কারবার রুখতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কারা এই কারবারের সঙ্গে জড়িত আছে, এই কারবারে পুলিশ ও প্রশাসনের কারা জড়িত, তাদের ওপর নজরদারি চালাতে কোলিয়ারি এলাকায় বিশেষ শিবির গঠন করতে চলেছে সিবিআই। এই শিবির গুলিতে সারা বছরই থাকবেন বেশকিছু সিবিআই অফিসার। কয়লার অবৈধ কারবারের প্রতি তাঁরা গোপনে খোঁজ নেবেন। কোন অভিযোগ পাওয়া মাত্রই তা জানাবেন দিল্লিকে। দিল্লির নির্দেশের পর তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

সম্প্রতি, পশ্চিমবঙ্গের কয়লা পাচার কাণ্ড নিয়ে তদন্তে নেমেছে সিবিআই। তদন্তে নেমে সিবিআই আধিকারিকেরা জানতে পেরেছেন যে, দীর্ঘ সময় ধরে দুর্গাপুর, আসানসোলে চলছে বেআইনি খাদানের রমরমা কারবার। অবৈধভাবে কয়লা উত্তোলন চলছে এই সমস্ত জায়গায়। কয়লা মাফিয়ারা ইসিএল, সিআইএসএফ এর বেশ কিছু শীর্ষ কর্তাদের নিয়ে এই অবৈধ কারবার চালাচ্ছে। এর সঙ্গে জড়িত আছেন স্থানীয় থানার কিছু অফিসার। সম্প্রতি, কয়লার অবৈধ কারবার তীব্র আকার ধারণ করেছে। রাজ্যের অবৈধ খাদানের কয়লা গোপনে পৌঁছে যাচ্ছে ঝাড়খন্ড, উত্তর প্রদেশ, বিহার, উত্তর-পূর্ব ভারতের একাধিক রাজ্যে।

এদিকে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সম্প্রতি কয়লার অবৈধ কারবার বন্ধ করতে ও কয়লা মাফিয়াদের ধরে এনে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন। এ কারণে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হলো সিবিআইকে। সিবিআই আধিকারিকেরা সম্প্রতি জানতে পেরেছেন যে, কোলিয়ারি এলাকায় ইসিএল বা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের কাজকর্মের উপরে সেভাবে কেউ নজরদারি রাখেনা, আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছে কয়লার অবৈধ কারবারিরা।

আপনার মতামত জানান -

এবার, তাই দিল্লির সদর দপ্তর থেকে আসা কড়া নির্দেশে দুর্গাপুর, আসানসোল, রানীগঞ্জতে স্থায়ীভাবে বাড়ি বা গেস্টহাউজ ভাড়া নিয়ে থাকবেন সিবিআই দল। গোপন ভাবে এলাকা ঘুরবেন ও করবেন তারা তথ্য জোগাড়। মাফিয়াদের সঙ্গে রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারের কোন অফিসারের যোগসাজশ আছে কিনা এই বিষয়গুলিও তারা দেখবেন। নিয়মিত কললিস্ট পরীক্ষা করা হবে। যে সমস্ত ট্রাক কয়লা নিতে আসবে তাদের সমস্ত তথ্য লিখে রাখা হবে। আবার ইসিএলের যেসব অফিসারদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তাদের বিষয়েও খতিয়ে দেখা হবে।

এজন্য সিবিআই এর বিশেষ শিবির গঠন করা হবে। এই শিবিরে অফিসার ও বিভিন্ন কর্মীদের মিলিয়ে ১৫ – ২০ জন থাকবেন। সম্প্রতি, ৪ টি শিবির তৈরি করা হবে। তবে, আস্তে আস্তে শিবিরের সংখ্যা বাড়বে। পুরুলিয়া জেলাতেও এমন নজরদারি চলবে। এদিকে কলকাতা ও পূর্বাঞ্চলীয় সিবিআই শাখায় একদিকে যেমন মামলার চাপ আছে অন্যদিকে তেমনি অফিসারের অভাব আছে। তাই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে যে, যে সমস্ত ইউনিটে কেসের চাপ নেই ও বাড়তি ফোর্স আছে। সেখান থেকে অফিসার ও অন্যান্য কর্মীদের এখানে নিয়ে এসে শিবির গঠন করা হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!