এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > সময় বাড়িয়েই যাচ্ছে শিক্ষাদপ্তর, দুদফার শেষেও খালি পরে বহু কলেজের বহু আসন

সময় বাড়িয়েই যাচ্ছে শিক্ষাদপ্তর, দুদফার শেষেও খালি পরে বহু কলেজের বহু আসন


আসন আছে কিন্তু ছাত্র কই!  রাজ্যের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বর্তমানে এইরকমই অবস্থা। উচ্চশিক্ষা দপ্তর সূত্রেল খবর, কদিন আগেই দু দফার ভর্তির সময় পেরিয়ে গেছে, অথচ বেশিরভাগ কলেজেরই আসন খালি হয়ে পড়ে রয়েছে। আর তাই যেইসব কলেজগুলিতে এখনও আসন ফাকা রয়েছে সেইখানে আসন পূরন করতে একমাস সময় দিতে চলেছে রাজ্যের শিক্ষাদপ্তর। তবে শিক্ষাদপ্তরের তরফে বাড়তি সময় মিললেও কলেজগুলি পোর্টাল খুলে বসে থাকলেও তাতে দেখা নেই কোনো আবেদনকারীর।

ফলে আদৌ কতটা আসন পূরন হবে তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে কলেজগুলিও। যেমন কোলকাতার জয়পুরিয়া কলেজের 2000 টি আসনের মধ্যে 800 টি আসনে ভর্তিই হয়নি কোনো ছাত্রছাত্রী। পোর্টাল খোলা হলেও সেখানে আবেদনকারীদের সংখ্যা নৈবঃ নৈবঃ চঃ। আর যদিও বা কেউ আবেদন করছেন তারও অন্য কলেজগুলিতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে এককথায় শূন্য থাকা আসনগুলি নিয়ে বড়ই চিন্তিত এখানকার অধ্যাপকেরা

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

এদিকে ভর্তিতে সাত থেকে দশটি আবেদন পড়ায় এবং পাস কোর্সের আসন পুরোটাই খালি থাকায় হতাশ জগদীশচন্দ্র বসু কলেজের অধ্যক্ষ।  একই অবস্থা বিবেকানন্দ গার্লস কলেজে। সূত্রের খবর, যেখানে শূন্যপদ 150 টি সেখানে আবেদন পড়েছে মোটে 15-16 টি। গোখেল মেমোরিয়ালে 530 টি আসনে প্রথমে চারশো জন ভর্তি হলেও 15 জন ট্রান্সফার নিয়ে চলে গিয়েছে অন্য কলেজে। যার ফলে সেখানে আসন সংখ্যা ফাকা থাকলেও ছাত্রছাত্রীদের ভর্তিতে কোনো উৎসাহই দেখছে না কলেজ কতৃপক্ষ।

এদিকে চিত্তরঞ্জন কলেজে আজই শেষ পোর্টাল খোলা থাকবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। গুরুদাস ও মুরলীধর গার্লস কলেজেও শূন্য রয়েছে আসন। এখানেই অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছেন যে, কদিনের মধ্যেই প্রেসিডেন্সি, যাদবপুরে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে। ফলে যদি ছাত্রছাত্রীরা সেখানে সুযোগ পায় তাহলে ফের ফাকা হয়ে যাবে এই কলেজের আসনগুলো। তাহলে তখন কি আবার শুরু হবে পোর্টাল? প্রশ্নটা থেকেই যাচ্ছে।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!