এক বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থাকে পক্ষপাতিত্বের বিস্ফোরক অভিযোগে রাজ্যের বিরুদ্ধে সরব কেন্দ্র জাতীয় তৃণমূল বিজেপি বিশেষ খবর রাজনীতি রাজ্য September 15, 2021September 15, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – একটি বেসরকারি বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থাকে সুবিধে করে দিচ্ছে রাজ্য। একটি বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থার একচেটিয়া ব্যবসাকে বাঁচাতে চাইছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। যে সমস্ত বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থাগুলি দেশের মধ্যে চড়া হারে বিদ্যুতের মাশুল নিয়ে থাকে। তার মধ্যে অন্যতম হলো কলকাতার এই বেসরকারি বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থাটি। কলকাতাতে একচেটিয়া কারবার করে চলেছে যা। মুখ্যমন্ত্রী কেন এই বেসরকারি সংস্থাকে বিদ্যুৎ বন্টনের প্রতিযোগিতা থেকে বাঁচিয়ে রাখতে চাইছেন? এমনই অভিযোগ করে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎমন্ত্রী রাজকুমার সিংহ। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী রাজকুমার সিংহ অভিযোগ করেছেন যে, বিদ্যুৎ বণ্টনকারী একটি বেসরকারি সংস্থাকে কেন এভাবে বাঁচাতে চাইছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? এর সরাসরি উত্তর জানতে চেয়েছেন তিনি। তিনি অভিযোগ করেছেন, কলকাতায় যে বেসরকারি সংস্থা বিদ্যুৎ বন্টন করে থাকে, তা দেশের মধ্যে চড়াহারে মাসুল নেওয়া সংস্থা গুলির মধ্যে একটি। বিদ্যুৎ আইন সংশোধন করে কেন্দ্র বিদ্যুৎ বন্টনে প্রতিযোগিতা আনতে চায়। কিন্তু সেক্ষেত্রে কোন একটি এলাকায় বিদ্যুৎ লাইসেন্স দেওয়ার রীতি আর থাকবে না। যে সস্তায় পরিষেবা দেবে, তার থেকে পরিষেবা নিতে পারবেন মানুষ। যার ফলে উপকৃত হবেন সাধারন মানুষ। প্রসঙ্গত, পেট্রোল, ডিজেল ও রান্নার গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি যেমন ঘটছে, তেমনি ব্যাপকহারে মূল্য বৃদ্ধি বিদ্যুৎ বিলের। তৃণমূলের পক্ষ থেকে বারবার পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে প্রতিবাদ জানানো হলেও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে একেবারে নিশ্চুপ। এদিকে করোনা সংক্রমণ কালে, আমফানের সময় অতিরিক্ত হারে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল কলকাতার বেসরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে। এবার এই সংস্থাকে রাজ্যের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনে চিঠি দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এই চিঠি রাজ্যের অস্বস্তি তীব্রভাবে বাড়িয়ে দিল বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আপনার মতামত জানান -