এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > গৌতম-অরুপকে দায়িত্ব দিয়েও নিজে মাটি কামড়ে পড়ে থেকে দার্জিলিং জিততে চান তৃণমূল নেত্রী

গৌতম-অরুপকে দায়িত্ব দিয়েও নিজে মাটি কামড়ে পড়ে থেকে দার্জিলিং জিততে চান তৃণমূল নেত্রী


গত 2014 সালের লোকসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে প্রায় 34 টা আসন তৃনমুল নিজেদের দখলে রাখলেও শৈলশহর দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে জয়লাভ করেছিল বিজেপি। আর তাই এবার 2019 সালের লোকসভা নির্বাচনে সেই দার্জিলিং লোকসভা দখলে সেই শৈলশহরে মাটি কামড়ে পড়ে থাকে সেখানে প্রচার চালাতে উদ্যোগী স্বয়ং তৃনমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বস্তুত, এবার এই দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের ভূমিপুত্র হিসেবে অমর সিং রাইকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। আর দলীয় প্রার্থীকে জেতাতে দার্জিলিং জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা মন্ত্রী গৌতম দেব একাধিক কর্মসূচি নিয়েছেন। পাশাপাশি এই লোকসভা কেন্দ্রে ঘাসফুল ফোটাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকেও।

সূত্রের খবর, গৌতম দেব রোজ সকাল সাতটা থেকে নিজের প্রচার শুরু করছেন। এক এক দিন প্রায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে 15 টির বেশি জনসভা এবং পথসভায় উপস্থিত থাকছেন তিনি। তবে একা গৌতম এবং অরূপকে দায়িত্ব দিয়েই ক্ষান্ত নয় তৃণমূল নেত্রী, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি জায়গায় দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অমর সিং রাইয়ের সমর্থনে জনসভা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর যেখানে বিরোধী দলের প্রার্থীরা প্রায় 40 শতাংশ বুথে পৌঁছতে পারেনি, সেখানে এই দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী অমর সিং রাইয়ের সমর্থনে দার্জিলিং জেলা তৃণমূল সভাপতি গৌতম দেব এবং এখানকার তৃণমূলের পর্যবেক্ষক অরূপ বিশ্বাস প্রায় 1600 র বেশি বুথে পৌঁছে গিয়েছে বলে দাবি শাসক দলের।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এদিন এই প্রসঙ্গে দার্জিলিং জেলা তৃণমূল সভাপতি গৌতম দেব বলেন, “আমরা নির্বাচনের দিন ঘোষণার থেকেই বিরামহীনভাবে কাজ করছি। প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করছি। এমন কোনো স্থান নেই যে যেখানে আমরা যাইনি। মানুষের এত সমর্থন পাচ্ছি তাতে পরিস্কার এবার আমরাই এই দার্জিলিং আসনটি জিতব।”

কিন্তু শাসক দল প্রায় সব জায়গায় প্রচারে গেলেও কেন এখনও পর্যন্ত সমস্ত লোকসভা কেন্দ্র কভার করতে পারল না বিরোধীরা? এদিন এই প্রসঙ্গে বিজেপি শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অভিজিৎ রায় চৌধুরী বলেন, “প্রতিটি ভোটারের কাছে যাওয়া সম্ভব না। তবুও পাহাড় থেকে সমতল যতটা সম্ভব মানুষের কাছে পৌঁছেছি। পাহাড়ে আমরা যত জনসভা ও মিছিল করেছি তা আর অন্য কোনো দল করতে পারবে না।”

অন্যদিকে বড় নয়, তারা ছোট ছোট সভা এবং সাধারন মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ করছেন বলে জানান সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অশোক ভট্টাচার্য। এদিকে পাহাড় এবার দখলের ব্যাপারে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি রাহুল গান্ধীকে আনার কথা থাকলেও পুলিশ প্রশাসন হেলিপ্যাড করার অনুমতি না দেওয়ায় রাহুল গান্ধীকে আনা যায়নি বলে জানান দার্জিলিং জেলা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জীবন মজুমদার।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!