এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী, পাহাড়ের সমস্যার স্থায়ী সমাধান সহ একের পর এক কর্মসংস্থানের ঘোষণা

কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী, পাহাড়ের সমস্যার স্থায়ী সমাধান সহ একের পর এক কর্মসংস্থানের ঘোষণা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – উত্তরবঙ্গ সফরে এসে আজ কার্সিয়াংয়ে বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্সিয়াংয়ের এই প্রশাসনিক বৈঠক থেকে তিনি জানালেন যে, তাঁকে সুযোগ দিতে। তিনি দার্জিলিংয়ের সমস্যার স্থায়ী সমাধান করে দেবেন। তিনি শুধু বলেন না, তিনি কাজও করেন। আজ পর্যন্ত কি এমন হয়েছে যে, যা বলেছেন তা তিনি করেননি? তিনি প্রশ্ন করেছেন, পাহাড়ের মেয়েরা কি লক্ষীর ভান্ডার পাচ্ছেন না? কৃষক বন্ধু কি তারা পাচ্ছেন না? উত্তরবঙ্গে শিল্পায়নের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। পর্যটন শিল্পের দিকে গুরুত্ব দেয়া হবে।

মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, দার্জিলিংয়ে টি অকশন বিল্ডিং তৈরি করা হচ্ছে। যারা ভালো কাজ করবেন, তাদেরকে চাকরি দেয়া হবে। টুরিজম নিয়ে যারা পড়াশোনা করছেন, সেরকম যুবক-যুবতীদের ইন্টার্নশিপ করানো হবে। এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক এর ডেটা দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। যারা সদ্য কলেজ পাশ করেছেন। অথবা যারা বেকার অবস্থায় বসে আছেন। তাদের এমএসএমইতে স্থান দেয়া হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, ছেলেদের স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে অংশগ্রহণ করানো হবে। রাজ্য দু ধরনের উল তৈরি করা হবে। দার্জিলিংতে যে উলের প্রয়োজন হয়, সেই উল রাজ্যের অন্য কোথাও প্রয়োজন হয় না। নিজেদের উল এখন থেকে রাজ্য নিজেই তৈরি করবে। রাজ্যতে উল আসে লুধিয়ানা থেকে।

মুখ্যমন্ত্রী জানান, রাজ্যে যে সমস্ত শিক্ষিত যুবক যুবতী আছেন, তাদের আর বাইরে যাবার প্রয়োজন হবে না। প্রচুর পরিমাণে কর্মসংস্থান করা হবে। সুফল বাংলার মত পাড়ায় পাড়ায় বিক্রি করতে পারবেন সকালে। দোকান যদি না করতে চান, তবে মোবাইল ভ্যান ব্যবহার করতে দেয়া হবে। বাংলা ডেয়ারি নাম ব্যবহার করে ব্লকে ব্লকে দোকান করতে দেয়া হবে।

শিলিগুড়িতে প্রচুর জমি আছে, সেই জমিকে কাজে লাগাবার নির্দেশ দিলেন তিনি। এখানকার মাসরুম খুব ভালো, তা নিয়ে কাজ করা যেতে পারে, সেই সঙ্গে দুধ, পায়েশ, দই, মিষ্টি সবকিছু নিয়েই কাজ হবে। খুব তাড়াতাড়ি বাংলা ডেয়ারি করা হবে। বাংলার মাটি সোনা। সেটাকে কাজে লাগাতে হবে। রাজ্যে প্রচুর শিল্পায়নের সুযোগ আছে। কৃষিজাত শিল্প তৈরীর বিরাট সুযোগ আছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!