এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > অবশেষে কি পরে যাবে সরকার! জোর চাঞ্চল্য কর্ণাটকের রাজনীতিতে, তাকিয়ে সারা দেশ

অবশেষে কি পরে যাবে সরকার! জোর চাঞ্চল্য কর্ণাটকের রাজনীতিতে, তাকিয়ে সারা দেশ


একের পর এক বিধায়কের ইস্তফায় কর্নাটকে কংগ্রেস-জেডিএস জোট সরকারের অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছিল। আর এবার গোদের উপর বিষফোঁড়া হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের রায় সেই কর্নাটকের জোট সরকারকে আরও একধাপ পতনের দিকে এগিয়ে দিল বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

বস্তুত, বিধায়করা স্পিকারের কাছে তাদের ইস্তফা দিলেও স্পিকার তাদের ইস্তফা পত্র সেইভাবে গ্রহণ করছে না বলে অভিযোগ উঠেছিল। আর তারপরেই এই সমস্ত বিধায়করা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। এদিন সেই প্রসঙ্গে দেশের শীর্ষ আদালতের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, বিধায়কদের ইস্তফা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন স্পিকার। কিন্তু বিদ্রোহীদের বিধানসভায় হাজির করতে কোনোভাবেই বাধ্য করা যাবে না।

বস্তুত, ইতিমধ্যেই কর্ণাটকের কংগ্রেস জেডিএস জোট সরকারের প্রায় 15 জন বিধায়ক জানিয়ে দিয়েছেন যে, তারা বিধানসভায় যাবেন না। জানা গেছে, এই সমস্ত বিধায়ক গত 6 জুলাই থেকে মুম্বইয়ের একটি পাঁচতারা হোটেলে রয়েছেন। আর যদি এই বিধায়করা বিধানসভায় না যান এবং তারা যদি আস্থা ভোটে অংশগ্রহণ না করেন, তাহলে কর্নাটকের সরকার যে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবে, সেই ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত প্রায় প্রত্যেকেই।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এই ব্যাপারে যাতে সেই বিধায়কদের বিধানসভায় উপস্থিতির জন্য কোনোরূপ জোরদার করা হয়, তার জন্য এদিন নির্দেশ দিয়ে দিল দেশের শীর্ষ আদালত। যা নিয়ে রীতিমত ঘরে বাইরে প্রবল চাপে কর্নাটকের জোট সরকার। এদিন এই প্রসঙ্গে কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা বিএস ইয়েদুরাপ্পা বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী তার সমর্থন হারিয়েছেন। তার অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের নৈতিক জয় হয়েছে।”

তবে বিক্ষুব্ধ বিধায়করা যদি উপস্থিত না হন বিধানসভায়, তাহলে ঠিক কিভাবে কর্নাটকে কংগ্রেস জেডিএস তাদের সরকার টিকিয়ে রাখতে পারে! এখন সেদিকেই তাকিয়ে সকলে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!