এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > টুইটারে কবিতার পংক্তি উল্লেখ করায় ক্ষমা চাইলেন বিগ বি?

টুইটারে কবিতার পংক্তি উল্লেখ করায় ক্ষমা চাইলেন বিগ বি?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বর্তমানে মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় খুবই অ্যাক্টিভ। সেখানে কিছু ভালো লাগলে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা বর্তমান নেট জনতার কাছে স্বাভাবিক বিষয়। বস্তুত বর্তমান যুগে সেখানে কোন মানুষকে কৃতিত্ব দেওয়া থেকে শুরু করে হোক বা পছন্দ-অপছন্দ যেকোনো বিষয় বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় মুহূর্তে। সেখানেই সম্প্রতি একটি কবিতার পঙক্তি টুইটারে শেয়ার করে ক্ষমা চাইতে হলো বলিউডের বিগ বিকে।

বস্তুত অমিতাভ বচ্চন সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাল রকম অ্যাক্টিভ। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছবি পোস্ট করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভিডিও শেয়ার করা বা কোন উপলব্ধির কথা উল্লেখ করা, সমস্ত কিছুই করে থাকেন। সেখানে সম্প্রতি টুইটারে অমিতাভ বচ্চন চায়ের পেয়ালা হাতে নিজের একটি ছবি শেয়ার করেছিলেন, যার সঙ্গে ছিল একটি কবিতা। তবে সে কবিতার উৎস নিয়ে সেখানে কোথাও বলা ছিল না।

আর সেই নিয়েই শুরু হয় সমস্যা। জানা গেছে, কবিতাটি লিখেছেন টিশা আগরওয়াল নামের একজন মহিলা কবি। তাঁর কবিতা অমিতাভ বচ্চনের টুইটারে এভাবে ব্যবহৃত হওয়ায় পাল্টা অমিতাভ বচ্চনকে টুইট করেন টিশা। সেখানে তিনি লেখেন, স্যার আপনার পেজে আমার কবিতার পংক্তি উঠে আসা সৌভাগ্যের ব্যাপার।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাঁর কথায়, এই খুশি এবং গৌরব তাঁর কাছে দ্বিগুণ হতো যদি সেখানে তিনি তাঁর নামটা উল্লেখ করতেন। এদিন এই কথার পর তিনি লেখেন, আপনার জবাবের আশায় রইলাম। আর এর পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জল্পনা শুরু হয়। এই বিষয়টি জানতে পেরে অবশ্য আমিতাভ বচ্চন নিজেই ক্ষমা চাইতে বিলম্ব করেননি।

সেখানে তিনি টিশাকে লেখেন যে, আমি এখনই জানতে পারলাম, যে কবিতাটি আমি ব্যবহার করেছি সেটি আপনার লেখা। আমি ক্ষমা চাইছি। বিষয়টি আমি জানতাম না। কেউ আমাকে টুইটারে বা হোয়াটসঅ্যাপে এটি পাঠিয়েছিল। আমার ভালো লেগেছিলো তাই এটি আমি শেয়ার করেছি। আমি ক্ষমা চাইছি।

যদিও অমিতাভ বচ্চনের টুইটারের পর টিশাকে আবারো প্রত্যুত্তরে লিখতে শোনা গেছে, স্যার আপনাকে অন্তর থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার মুখে আমার নাম আসা আমার কাছে গৌরব সৌভাগ্য এবং খুশির ব্যাপার। এটি আমার কাছে লেখনীর সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার।

সেইসঙ্গে তিনি লেখেন, আপনার এই কথা শুধু আমাকে কৃতিত্বই দেয়নি, এই কথার মাধ্যমে আপনার স্নেহের প্রকাশ পেয়েছে যে আমার কাছে গর্ব আমার মত একজন সাধারন মাপের লেখিকার নাম আপনার কলমে যেভাবে উঠে এলো, তাতে আমার আর কিছু চাওয়ার নেই। সেইসঙ্গে এই অভিজ্ঞতা তিনি সারাজীবন মনে রাখবেন বলেও জানান তিনি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!