কৃষি বিলের প্রতিবাদে ট্রাক্টরে আগুন লাগানোর ঘটনা প্রসঙ্গে মঙ্গলবার মুখ খুলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জাতীয় September 29, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – প্রবল বিবাদ, বিরোধ, বিতর্ক, উত্তেজনার মধ্য দিয়ে সংসদে পাস হল কেন্দ্র প্রণীত নয়া কৃষিবিল। নয়া কৃষি বিলের প্রস্তাব আনার সঙ্গে সঙ্গেই কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একহাত দিয়েছিল বিভিন্ন বিরোধী দলগুলি। যার মধ্যে অন্যতম তৃণমূল কংগ্রেস। প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস এ বিষয়ে একাধিক কেন্দ্র বিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কংগ্রেস দলের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী কংগ্রেস শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সংশ্লিষ্ট রাজ্যে এই নয়া কৃষিবিল কার্যকর না করার নির্দেশ দিয়েছেন। সংসদে এই বিল গৃহীত হবার পর বিরোধী দলনেতারা রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে এই বিলে সই না দেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন। তবে রাষ্ট্রপতি তাঁদের আবেদন অগ্রাহ্য করে নয়াকৃষি বিলে সম্মতি জানিয়েছেন। বিরোধী দলের সঙ্গে সঙ্গে দেশজুড়ে একাধিক কৃষক সংগঠন কেন্দ্র আনীত নয়া কৃষি বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। অবরোধ, রেল রকো ইত্যাদিও দেখা গেছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - গতকাল সোমবার কেন্দ্র প্রণীত নয়াকৃষি বিলের বিরুদ্ধে দিল্লির রাজপথে বেশকিছু মানুষ একত্রিত হয়ে একটি ট্রাকটারে আগুন ধরিয়ে দিয়ে প্রতিবাদ জানান ও বিক্ষভ প্রদর্শন করেন। শেষপর্যন্ত দমকল এসে সে আগুন নেভায়। কৃষি বিল এর প্রতিবাদ জানিয়ে এভাবে ট্রাক্টার জ্বালিয়ে দেবার ঘটনা প্রসঙ্গে আজ বিশেষ বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ট্রাক্টার ও অন্যান্য কৃষি সামগ্রীতে আগুন ধরানোর ঘটনাকে তিনি কৃষক সমাজের অপমান বলেই মনে করলেন। সেই সঙ্গে তিনি জানালেন যে, কেন্দ্র সরকার কৃষকদের স্বার্থের পরিপন্থী কোন বিল আনেনি, বরং তাদের স্বার্থের অনুকূলেই এনেছে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, ” ট্রাক্টর ও অন্য কৃষি সামগ্রীতে আগুন ধরিয়ে আদতে গোটা কৃষক সমাজকেই অপমান করা হচ্ছে। কয়েক বছর ধরে তারা বলে চলেছিলেন যে তাঁরা এমএসপি বাস্তবায়ন করবেন, কিন্তু তাঁরা কখনও তা করেননি। স্বামীনাথন কমিশনের সুপারিশ মেনে সেই কাজটি আমাদের সরকার করেছে।” আপনার মতামত জানান -