দূরত্ব যে তৈরী হয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু তা বলে এমন একটি সিদ্ধান্ত নেবেন তা কেউ ভাবেননি। কথা হচ্ছে রাজ্যের মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়। জানা যাচ্ছে এদিন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ধমক খেয়ে মন্ত্রিত্ব পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। যদিও নবান্ন ছাড়ার সময় পদত্যাগের খবর অস্বীকার করেন শোভন চট্টোপাধ্যায়।

জানা যাচ্ছে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের কাজকর্ম নিয়ে খুব একটা খুশি ছিলেন না মুখ্যমন্ত্রী। আজ বিধানসভায় দু-দুবার শোভন চট্টোপাধ্যায়কে নিজের কক্ষে ডেকে নেন মুখ্যমন্ত্রী। আর সেখানেই ব্যক্তিগত জীবনযাত্রার জন্য শোভন চট্টোপাধ্যায় কাজে অমনোযোগী হচ্ছেন বলে নাকি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ধমক খান শোভনবাবু ,যার জেরেই মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান সচিবের কাছে শোভন চট্টোপাধ্যায় ইস্তফা পত্র জমা দেন।

ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

প্রসঙ্গত, মেয়র ও মেয়র পত্নীর বিচ্ছেদের মামলাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় বিতর্ক। এর পরে বিশেষ বান্ধবী বৈশাখীর সঙ্গে সম্পর্কের জেরে বিতর্ক আরো বেড়ে যায় এই নিয়েই দলের সঙ্গেও দূরত্ব বাড়ে মেয়রের।এরপর তৃণমূলের কোর কমিটির বৈঠকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় শোভন চট্টোপাধ্যায়কে। ফলে সব মিলিয়ে এখন শোভনবাবু অস্বীকার করলেও এমন ঘটনা ঘটা কিছু অস্বাভাবিক নয়।