এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > আগামী নির্বাচনগুলোতে মমতাকে মাত দিতে নয়া পন্থা নিতে চলেছে কেন্দ্র

আগামী নির্বাচনগুলোতে মমতাকে মাত দিতে নয়া পন্থা নিতে চলেছে কেন্দ্র

তৃনমূল বধে আগামী নির্বাচনগুলোতে কড়া হয়ে নয়া পন্থা নিচ্ছে বিজেপি। নোয়াপাড়া ও উলুবেড়িয়া উপনির্বাচনে বিজেপির আগা গোড়া অভিযোগ ছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী নিযুক্ত থাকলেও ভোট কেন্দ্রে কার্যত দাদাগিরি করছে তৃনমূল। সেক্ষত্রে পরবর্তী নির্বাচনে তৃনমূলের দাদাগিরি রুখতে নতুন পন্থা বিজেপির। বিজেপির কেন্দ্রীয় সূত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে,আগামী নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দায়িত্বে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের পর্যবেক্ষক নিযুক্ত করা হবে।এবং নির্বাচনের আগেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে প্রশাসন।এতদিন ভোট শান্তিপূর্ণ করার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী নিযুক্ত করা হলেও তা নিয়ন্ত্রিত করত রাজ্য পুলিশ। ফলে বিজেপির তরফে অভিযোগ মানুষের ভোটাধিকার হরণ রুখতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিযুক্ত করা হলেও তাঁদের অপব্যবহার করা হয়। প্রশাসন সম্পূর্ণরূপে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কাজে লাগায় না। তাই সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিনব উদ্যোগ নেবে কেন্দ্র।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ২০১৯এর পঞ্চায়েত ভোট বিজেপির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।সেক্ষত্রে তৃনমূল ভোটে যাতে কোনো রকম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি না তৈরি করতে পারে সমস্ত আটঘাট বাঁধতে ব্যস্ত বিজেপি। বিজেপির তরফে মানুষের ভোটাধিকার হরণ রুখতে রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক দেবশ্রী চৌধুরী বলেন, “নির্বাচন কমিশনের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকদের অধীনে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে।এবং নির্বাচনের আগেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে প্রশাসন।এই ব্যবস্থায় ২০১৯এর ভোটে গোল করবে বিজেপি” । এই ব্যবস্থা গ্রহণের কারণ হিসেবে বিজেপির দলীয় সূত্রে দাবি, উলুবেড়িয়া লোকসভা ও নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা ‘প্রহসনে’ পরিণত হয়েছে। ভোটাধিকার হরণ রুখতে নির্বাচন কমিশন ‘ব্যর্থ’ ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!