এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর ঘনিষ্ঠতম আত্মীয়ের বিরুদ্ধে তদন্তে CBDT? অভিযোগ প্রমান হলে ৬ মাসের জেল?

মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর ঘনিষ্ঠতম আত্মীয়ের বিরুদ্ধে তদন্তে CBDT? অভিযোগ প্রমান হলে ৬ মাসের জেল?


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ভব ঠাকরে, তাঁর পুত্র আদিত্য ঠাকরে ও রাষ্ট্রবাদী কংগ্রেস নেত্রী সুপ্রিয়া সুলের বিরুদ্ধে নির্বাচনী হলফনামায় ভুয়ো তথ্য দেবার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে অভিযোগকারী ব্যক্তি তাঁর অভিযোগে স্বপক্ষে বহু প্রমাণ নির্বাচন কমিশনের কাছে দাখিল করেছেন। নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে তদন্তের জন্য দায়িত্ব অর্পণ করেছে কেন্দ্রীয় প্রত্যক্ষ কর বোর্ড বা সিটিবিটি কে।

সিটিবিটি এ বিষয়ে তদন্ত করে তার রিপোর্ট জমা দেবে নির্বাচন কমিশনের নিকট। নির্বাচন কমিশন তাদের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করেই এই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আগামী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে। অভিযুক্ত এই তিনজনের বিরুদ্ধে নির্বাচনী হলফনামায় ভুয়া এফিডেভিট দাখিল করার অভিযোগ এসেছে। তাই এই তিনজনের নির্বাচনী হলফনামায় দেওয়া সম্পত্তির প্রকৃত তথ্য উদঘাটনের জন্য সিটিবিটিকে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের জনৈক আধিকারিক জানিয়েছেন যে, তাঁদের বিরুদ্ধে একমাস আগেই এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এ বিষয়ে একটি অনুস্মারকও তাদের প্রেরণ করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, নির্বাচনী হলফনামায় একজন ব্যক্তি নিজের সম্পত্তির হিসেবে ও সেই সাথে নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য দিয়ে থাকেন। গত ২০১৩ সাল থেকে নির্বাচন কমিশন প্রতিটি নির্বাচনী প্রার্থীর তরফ থেকে দেওয়া লিখিত তথ্যের তদন্ত সিটিবিটিকে দিয়ে করাবার নির্দেশ দিয়েছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন সিটিবিটির প্রকাশিত রিপোর্টের ওপর অপেক্ষা করছে, যদি এই নেতাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সিটিবিটির রিপোর্টে সত্য বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে ভারতীয় দণ্ডবিধি ১২৫ এ ধারা অনুযায়ী এই নেতাদের বিরুদ্ধে সিটিবিটি মামলা দায়ের করবে। এই মামলায় ৬ মাসের জেল বা জরিমানা অথবা জেল ও জরিমানা দুটোই হতে পারে একসঙ্গে।

তাই তদন্তে যদি এই নেতারা দোষী বলে প্রমাণিত হন, তাহলে তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে গুরুতর সমস্যা। প্রসঙ্গত, গুজরাটের বিধায়ক নাথাভাই এ প্যাটেলের বিরুদ্ধেও নির্বাচনী হলফনামায় সম্পত্তির ভুয়ো তথ্য দেবার অভিযোগ উঠেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!