পঞ্চায়েতের হিংসা আসলে ‘নতুন মডেল’, তা নিয়ে হচ্ছে ‘মার্কেটিং’ – বিস্ফোরক তত্ত্ব মুখ্যমন্ত্রীর পুরুলিয়া-ঝাড়গ্রাম-বাঁকুড়া রাজ্য August 30, 2018 রাজ্যে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে হিংসার ধারা অব্যাহত। পশ্চিমবঙ্গের বিচ্ছিন্ন অঞ্চলে আক্রান্ত হচ্ছে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা। একটি বিশেষ দল বলেই নয়। একই ভাবে সন্রাসের ঘটনার শিকার কোথাও রাজ্যের শাসক দল আবার কোথাও বা বিরোধী দল। তবে দুটি ক্ষেত্রেই একটি বিশেষ মিল রয়েছে তা হলো যেখানে শাসক দল আক্রান্ত হচ্ছে সেখানে অভিযোগ ঊঠছে বিরোধীদের দিকে, আবার বিরোধী দলের আক্রান্ত হওয়ার ক্ষেত্রে একইভাবে সমালোচনার আঙুল উঠেছে শাসক দলের দিকে। এদিন এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরব হলেন। তাঁর ব্যক্তিগত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ করে বললেন, ”পরিকল্পনা করে করা হচ্ছে। এটা নতুন মডেল। এটা নিয়ে মার্কেটিং করা হচ্ছে। আমরা এটা ঠেকাতে চাই।” প্রসঙ্গত রাজ্যের সদ্য সমাপ্ত ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনে জঙ্গলমহলে অপ্রত্যাশিত ভাবেই বিপর্যস্ত হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সেখানে পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের একটা বড় অংশে অবিশ্বাস্য রকমভাবেই সাফল্যে এসেছে গেরুয়া শিবিরে। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে নিয়মানুয়ারী সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে বোর্ড গঠন করার কথা বিজেপি দলেরই। কিন্তু ঘটনা প্রবাহে দেখা যাচ্ছে ঐ এলাকাগুলিতে সবচেয়ে বেশি হিংসা ছড়িয়েছে। দুই দলের সদস্যদের মধ্যে বোমাবাজি, বিবাদ প্রভৃতি চলছে সমানতালে। ইতিমধ্যে পুরুলিয়া দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর এই জেলায় হিংসার বল কার্যত বিরোধী দলের কোটে ঠেলে দিয়ে বললেন, ”জঙ্গলমহলে সাত বছর কোনও খুন হইনি। অস্ত্র আমদানি করা হচ্ছে। এটা সুস্থ রাজনীতি নয়।” আপনার মতামত জানান -