এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > “পচা কুকুর,পচা মাংস তৃণমূলের কালচার।” ভোটের আগেই তৃণমূলের পালের হাওয়া কেড়ে নিলেন দিলীপ

“পচা কুকুর,পচা মাংস তৃণমূলের কালচার।” ভোটের আগেই তৃণমূলের পালের হাওয়া কেড়ে নিলেন দিলীপ


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত বুধবার বিধানসভা নির্বাচনে মগরাহাট পশ্চিমের বিজেপি প্রার্থী মানস সাহার মৃত্যু ঘটে। তাঁর উপরে প্রাণঘাতী হামলা ঘটেছিল বিধানসভা ভোটের ফল প্রকাশের দিনে। দীর্ঘদিন তিনি ছিলেন হাসপাতালে। বুধবার তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর মৃতদেহ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং এর নেতৃত্বে বিজেপির বহু কর্মী। এরপর গতকাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে, বাড়ির সামনে একটা কুকুরের মৃতদেহ পাঠিয়ে দিলে কি ভালো হবে? এক সেকেন্ড সময় লাগবে না। পচা কুকুর বাড়ির সামনে ফেলে আসা হবে। তাঁর এই বক্তব্যের জবাবে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, পচা কুকুর, পচা মাংস হল তৃণমূলের কালচার।

গতকাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন যে, বিজেপির একটি ছেলে মারা গেছে। নির্বাচনের সময় একটি ঘটনা ঘটেছিল। পরে তিনি ভাল হয়েও গিয়েছিলেন। পরে তাঁর কোনো একটা সার্জারি হয়েছিল। যে সার্জারিতে তাঁর মৃত্যু ঘটেছে। যে কোনো ঘটনাই দুঃখজনক। কিন্তু তাঁর বাড়ির সামনে মৃতদেহ নিয়ে ঢুকেছিল বিজেপি। কত বড় ক্ষমতা? একটা করে কান মুলে দিলে পালিয়ে যাবে। ক্ষমতা নেই বড় বড় কথা? বাড়ির সামনে একটা কুকুরের মৃতদেহ যদি পাঠিয়ে দেয়া হয়, তাহলে কি ভালো হবে? মেশিনারি তার কাছে নেই। এক সেকেন্ড সময় লাগবে। পচা কুকুর বাড়ির সামনে ফেলে আসা হবে। ১০ দিন খেতে পারা যাবে না।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পাল্টা জবাবে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, পচা কুকুর, পচা মাংস হল তৃণমূলের কালচার। কলকাতার মানুষকে ভাগাড়ের মাংস খাওয়ানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর ভাইদেরকে তিনি জিজ্ঞাসা করতে চান যে, কে শুরু করেছিলেন মৃতদেহ নিয়ে আসার রাজনীতি? বীরভূম থেকে, হুগলি থেকে, মুর্শিদাবাদ থেকে মৃতদেহ নিয়ে এসে কলকাতার রাস্তায় বসে থাকতেন তিনি।

এই কালচার তিনি নিয়ে এসেছেন। ঢিল তিনি মেরেছেন, এখন পাটকেলটি খেতে হবে। কিন্তু তার পুলিশ এফআইআর পর্যন্ত নেয় নি। এত কষ্ট হচ্ছে। দিলীপ ঘোষ জানালেন, হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে যাচ্ছেন তাঁর দলের লোকেরা। তিনিও সেখানে যাবেন। এরপর ভবানীপুরের একাধিক বাড়িতে গিয়ে প্রচার করলেন ঘোষ দিলীপ ঘোষ। চায়ের আসরে বসেও প্রচার করলেন তিনি। একাধিক মানুষের সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!