এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > প্রধানমন্ত্রীর সভায় যোগদান করলে পাওয়া যাচ্ছে অর্থ, তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যের পাল্টা জবাব হেভিওয়েট বিজেপি নেতার

প্রধানমন্ত্রীর সভায় যোগদান করলে পাওয়া যাচ্ছে অর্থ, তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যের পাল্টা জবাব হেভিওয়েট বিজেপি নেতার


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় অভিযোগ করেছেন যে, বিজেপি ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কুপন বিলি করছে। যেখানে বলা হচ্ছে যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনসভায় যোগ দান করলে, ১০০০ টাকা দেয়া হবে। এ বিষয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের আর্জি জানিয়েছেন তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে। এবার এবিষয়ে পাল্টা জবাব দিলেন রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার।

আজ তৃণমূল ভবনে আয়োজিত এক সাংবাদিক বৈঠক থেকে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় অভিযোগ করেছেন যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভায় লোক আনার জন্য টাকা দিছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীর জনসভাতে যোগদেবার জন্য ও বিজেপিকে ভোট দেবার জন্য কুপন দিচ্ছে বিজেপি। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কুপন বিলি করা হচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তিনি অভিযোগ করেছেন, যারা প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যাবেন, যারা বিজেপিকে ভোট দেবেন তারা এই কুপন নিয়ে বিজেপি প্রার্থীর কাছে গেলেই, নগদ ১০০০ টাকা তাদের হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, প্রথমে মোদির জনসভাতে লোক আনার জন্য, পরে ভোট টানার জন্য এই টাকা দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তিনি। এরপর এ বিষয়ে পাল্টা জবাব দিলেন রাজ্য বিজেপির সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার।

বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার জানালেন যে, এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কোন তথ্য ছাড়াই এ ধরনের অভিযোগ করেছে তৃণমূল। এরকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি। তৃণমূল যদি চায়, তবে নির্বাচন কমিশনের কাছে যেতে পারে। অন্যদিকে এ ধরনের অভিযোগ ইতিপূর্বে মুখ্যমন্ত্রীও করেছেন। গতকাল ডুমুরজলার জনসভা থেকে এই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে মুখ্যমন্ত্রীকে পাল্টা জবার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

গতকাল ডুমুরজলার জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছিলেন যে, মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের মানুষকে অপমান করছেন, মিথ্যা বদনাম দিচ্ছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে, পয়সা নিয়ে ভোট দিয়ে থাকেন মানুষ, ভোট দিয়ে পেট ভরান। তিনি প্রশ্ন করেন, মানুষ কি এতটাই খারাপ অবস্থায় আছেন? মুখ্যমন্ত্রী মানুষকে অপমান করেছেন। বিজেপিকে ভোট দিয়ে এর উপযুক্ত শাস্তি দেবার নিদান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

 

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!