এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > রাজনৈতিক পদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ১৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা! তীব্র চাঞ্চল্য শুরু রাজ্য রাজনীতিতে

রাজনৈতিক পদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ১৭ লক্ষ টাকার প্রতারণা! তীব্র চাঞ্চল্য শুরু রাজ্য রাজনীতিতে


আপনাদের সুবিধার্থে খবরের শেষে বিধানসভা ২০২১ উপলক্ষে আমাদের করা সর্বশেষ সমীক্ষার প্রতিটির লিঙ্ক দেওয়া আছে।

আপনার মতামত জানান -

প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – এতদিন পর্যন্ত সরকারী চাকরী পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রতারণার ঘটনা সামনে এসেছিল বহুবার। সেখানে রাজনৈতিক পদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রতারণায় ঘটনায় ঘুম উড়েছে প্রশাসনের। জানা গেছে, শিবপুর থানা এলাকাতে ঘটনাটি ঘটেছে। প্রতারিত ব্যক্তি শরৎ চ্যাটার্জি লেনের বাসিন্দা, নাম জাকারিয়া খান।

পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী। তাঁর অভিযোগ, কংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি এবং তাদের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণ কমিটি এআইসিসি’র সদস্যপদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে তাঁর কাছ থেকে ১৭ লক্ষ টাকা প্রতারণা করা হয়েছে। সেইসঙ্গে তাঁর অভিযোগ, এমন ঘটনা থানায় জানানো হলেও তা নথিবদ্ধ করা হয়নি

এরপর ওই প্রতারিত ব্যক্তি শেষমেষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। বুধবার হাওড়ার মুখ্য বিচারবিভাগীয় আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক অশোক হালদার অভিযোগটি নথিভুক্ত করে শিবপুর থানাকে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তথ্য সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি কলকাতার বাসিন্দা প্রমোদ পাণ্ডে। তাঁকেই ওই ব্যক্তি ধাপে ধাপে ১৭ লক্ষ টাকা দিয়েছেন।

এদিন আদালতে জমা দেওয়া হলফনামায় জাকারিয়া খান জানিয়েছেন, প্রমোদবাবু নিজেকে আইএনটিইউসি সেবাদলের সভাপতি হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। সেইসঙ্গে রাজ্য ও দিল্লির কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতার কথাও জানিয়েছিল সে। তারপর জাকারিয়াকে কংগ্রেসে বড় পদ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ওই ব্যক্তি ধাপে ধাপে টাকা নিতে শুরু করে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেখানে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম ধাপে কয়েক লক্ষ টাকা নেন তিনি। এরপর থেকে নানা সময় বিভিন্ন নেতার সঙ্গে কথা বলার অজুহাতে আরও টাকা নেন তিনি। তবে এরপর কিছুদিন আগে জাকারিয়া বুঝতে পারেন যে তিনি প্রতারিত হয়েছেন।

এরপর গত ২০শে অক্টোবর শিবপুর থানায় তিনি এই বিষয়ে অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ তাঁর অভিযোগটি নিতে অস্বীকার করেন বলেই জানা গেছে। পরে তিনি পুরো বিষয়টি পুলিশের পদস্থ কর্তাকে জানালেও বিশেষ লাভ হয় না। এরপর সেখান থেকেও কোনও প্রতিক্রিয়া না আসায় শেষ পর্যন্ত তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

এদিন এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জাকারিয়া খানের আইনজীবী জানান, এদিন নথিপত্র দেখে ও আবেদন শুনে বিচারক তদন্তের জন্য শিবপুর থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে, এই বিষয়ে শিবপুর থানার এক পদস্থ পুলিশ কর্তা বলেন, অভিযোগকারী তাঁর অভিযোগের স্বপক্ষে কোনও প্রামাণ্য নথি দেখাতে পারেননি। সেইসঙ্গে এই ঘটনাটি শিবপুর থানার আওতাভুক্ত নয়। তাই অভিযোগ নেওয়া হয়নি। তবে আদালত নির্দেশ দিলে সেই অনুযায়ী তদন্ত করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

একনজরে দেখে নিন আমাদের সর্বশেষ বিধানসভা ২০২১ ওপিনিয়ন পোল –

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – দ্বিতীয় পর্ব – 

# মুর্শিদাবাদ জেলার ওপিনিয়ন পোল – প্রথম পর্ব – 

# মালদহ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# উত্তর দিনাজপুরে জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# জলপাইগুড়ি ও কালিম্পঙ জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং জেলার ওপিনিয়ন পোল –

# কুচবিহার জেলার ওপিনিয়ন পোল –

আপনার মতামত জানান -
আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!