বড়সড় রদবলের চিন্তা বিশ্ব হিন্দু পরিষদে, বিভাজন স্পষ্ট হচ্ছে গেরুয়া শিবিরে রাজ্য April 10, 2018 বড়সড় রদবলের চিন্তা বিশ্ব হিন্দু পরিষদে, বিভাজন স্পষ্ট হচ্ছে গেরুয়া শিবিরে। গত বছরের শেষের দিকে ভুবনেশ্বরে একটি কর্মসমিতির বৈঠকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সভাপতি রাঘব রেড্ডি ও প্রবীণ তোগারিয়াকে সরানোর প্রস্তুতি শুরু হলেই তৎক্ষণাৎ তোগাড়িয়া ভোট করান। আর এই ভোটে রাঘব রেড্ডি জিততে শুরু করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আন্তে আরএসএসের সুরেশ ভাইয়াজি জোশি ভোট বন্ধ করে দেন। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে সম্প্রতি ফের তোগাড়িয়া ও রাঘব রেড্ডিকে সরিয়ে সেই জায়গায় হিমাচলের প্রাক্তন রাজ্যপাল প্রাক্তন বিচারপতি বিষ্ণু সদাশিব কোকজেকে অধিষ্ঠিত করতে চায় সংঘ এমনকি এতে মোদীরও সে মিলেছে বলে দাবি সংঘের। বিষয়টির আঁচ পেয়ে এদিন তোগাড়িয়া মোদির বিরুদ্ধে রামমন্দির নিয়ে সরব হন। তিনি বলেন, “রামমন্দির আন্দোলনে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক হিন্দু। ভোটের আগে ‘বড় ভাই’ (নরেন্দ্র মোদী)-র প্রতিশ্রুতি ছিল, ক্ষমতায় এলে অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ করবেন। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, অক্টোবরে আদালতের রায়ের জন্য অপেক্ষা করা হবে। যার অর্থ, রামমন্দিরের আশপাশে ফের বাবরি মসজিদ বানানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তাতে হিন্দুদের আক্রোশ বাড়বে। ফের হিন্দুদের লাশের উপর ক্ষমতায় আসতে চাইছেন? তা না হলে কেন আইন করে রামমন্দির নির্মাণ করছেন না?” জানা গেছে ১৪ ই এপ্রিল দিল্লির গুরুগ্রামে নির্বাচন হতে চলেছে। আর এই নির্বাচনের জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন তোগাড়িয়া। তাঁর কথায়, ”অশোক সিঙ্ঘল জীবিত থাকতেই রাঘব রেড্ডিকে সভাপতি বানিয়ে গিয়েছেন। তিনিই থাকবেন। আমি তো কার্যকরী সভাপতি। বিশ্ব হিন্দু পরিষদে প্রতি তিন বছরে ভোট হয়। তাতে কেউ জিতবেন, কেউ হারবেন। তার সঙ্গে রামমন্দিরের কোনও সম্পর্ক নেই।” আপনার মতামত জানান -