এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > সম্ভাব্য প্রার্থী নিয়ে চরম অসন্তোষ তৃণমূল-বিজেপি উভয় শিবিরেই, জল্পনা তুঙ্গে

সম্ভাব্য প্রার্থী নিয়ে চরম অসন্তোষ তৃণমূল-বিজেপি উভয় শিবিরেই, জল্পনা তুঙ্গে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যের মসনদ দখলের লড়াই যখন তুঙ্গে, ঠিক সে সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অন্তর্কলহ সামনে আসছে। আর হয়তো কিছুক্ষণ পরে রাজ্যের শাসক দলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতে চলেছে। কিন্তু তার আগেই শুরু হয়ে গেছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় ভূমিপুত্রের থাকার আবেদন-নিবেদন। তৃণমূলের পক্ষ থেকে অবশ্য এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি কে কোথায় প্রার্থী হতে চলেছেন, শুধুমাত্র জল্পনার উপর ভিত্তি করে দলের একাংশের অসন্তোষ বাইরে আসছে। সম্প্রতি হাওড়ার বালি কেন্দ্রে তৃণমূল কর্মীদের একাংশের অসন্তোষ প্রকাশ পেয়েছে সম্ভাব্য প্রার্থীকে কেন্দ্র করে।

আর এবার ‘ভূমিপুত্রকে প্রার্থী হিসেবে চাই’ এর পোস্টার দেখা গেল হুগলির চন্দননগরে। প্রসঙ্গত, চন্দননগরের বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেন। কিন্তু এবার ইন্দ্রনীল সেনকে আর বিধায়ক হিসেবে চাইছেন না দলেরই একাংশ। আর সেই নেতিবাচক কথাই পোস্টারে দেখা যাচ্ছে। তবে শুধু শাসক দলেই নয়, গেরুয়া শিবিরেও শুরু হয়ে গেছে সম্ভাব্য প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষ। প্রসঙ্গত, উত্তর 24 পরগনার বাগদার বিধায়ক দুলাল বরের প্রার্থীপদ নিয়ে ইতিমধ্যেই বিজেপির একাংশ সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

স্পষ্টভাষায় জানানো হয়েছে, দুলাল বরকে তাঁরা বিধায়ক হিসেবে আর চাননা। প্রসঙ্গত, দুলাল বর মুকুল ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত রাজনৈতিক মহলে। 2006 সালে তিনি তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে বাগদা থেকে জিতেছিলেন। 2011 সালে কিন্তু বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী দুলাল বর ভোটে লড়েন। এবং পরে আবার তৃণমূলে ফিরে আসেন। এরপর মুকুল রায়ের হাত ধরে আবার তিনি গেরুয়া শিবিরে যান। বর্তমানে তিনি বিজেপির রাজ্য এসি সেলের সভাপতি। অন্যদিকে দুলালের বিরুদ্ধে পার্টির একাংশের ক্ষোভকে দলের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে ধামাচাপা দিয়েছে গেরুয়া শিবির।

সেক্ষেত্রে গেরুয়া শিবিরের অস্বস্তি স্পষ্ট। জানা গিয়েছে, দুলাল বরের জায়গায় অমৃতলাল বিশ্বাসকেই বাগদার বিজেপির একাংশ প্রার্থী হিসাবে চাইছেন। প্রসঙ্গত দেখা যাচ্ছে, প্রার্থী ঘোষণার সময়কাল যত এগিয়ে আসছে, ততোই রাজনৈতিক দলের অন্দরে শুরু হয়ে গিয়েছে চাপানউতোর। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রার্থী ঘোষণার পর এই চাপানউতোর আরো বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে শাসক কিংবা বিরোধী দু’দলের পক্ষেই যথেষ্ট বিড়ম্বনার সৃষ্টি হবে।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!