এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে বিশেষ পদক্ষেপ হাইকোর্টের

সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে বিশেষ পদক্ষেপ হাইকোর্টের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর থেকেই রাজ্যে শুরু হয়েছে হিংসাত্মক পরিবেশের। বিরোধী নেতা-কর্মীদের বারবার আক্রমণ, হেনস্থা, মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রাণ বাঁচাতে একাধিক মানুষ বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র পাড়ি দিয়েছেন। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা করা হয় হাইকোর্টে। পরবর্তীকালে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা হয়েছে একটি জনস্বার্থ মামলা। এরপর সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে নোটিশ দেয়া হয়েছে রাজ্য সরকারকে। অন্যদিকে, রাজ্যের ভোট পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট। এবার ভোট পরবর্তী হিংসার কারণে যারা বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন, তাদের বাড়ি ফিরিয়ে আনতে বিশেষ উদ্যোগ নিল কলকাতা হাইকোর্ট।

ভোট পরবর্তী হিংসার কারণে যারা ঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন, তাদের বাড়ি ফিরিয়ে আনতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে হাইকোর্ট। এই কমিটিতে থাকতে চলেছেন জাতীয় ও রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের একজন করে সদস্য, রাজ্য লিগ্যাল কমিটির এক সদস্য। আজ ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে হাইকোর্টের পাঁচ বিচারপতির বৃহত্তর বেঞ্চ এই কমিটি গঠন করেছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

হাইকোর্টের পাঁচ বিচারপতির এই বৃহত্তর বেঞ্চে রয়েছেন হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দাল, বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়, বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডান, বিচারপতি সৌমেন সেন, বিচারপতি সুব্রত তালুকদার। হাইকোর্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় যারা এখনো ঘরছাড়া রয়েছেন, এই কমিটির মাধ্যমে তাদের ঘরে ফেরানো হবে। এক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক রঙ, ধর্ম-বর্ণ দেখা হবে না।

এই মামলার পরবর্তী শুনানি হতে চলেছে আগামী ৪ ঠা জুন। আজ আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, সকল মানুষের অধিকার রয়েছে ঘরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের। মামলার শুনানিতে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, রাজ্যের অশান্তি এখন নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে, ফল ঘোষণার পর ৩ রা মে পর্যন্ত রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব রাজ্যের হাতে নয়, নির্বাচন কমিশনের হাতে ছিল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!