এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > শিক্ষকদের শূন্যপদ নির্ণয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে রাজ্য সরকার – জানুন বিস্তারিত

শিক্ষকদের শূন্যপদ নির্ণয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে রাজ্য সরকার – জানুন বিস্তারিত

এবার শূন্য পদ নির্ণয় করার জন্য নতুন অ্যাপ চালু করতে চলেছে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দপ্তর। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ইনফরমেটিভ সেন্টারকে দিয়ে স্কুল শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এই অ্যাপ তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে। তবে এই সমস্ত বিষয়টাই পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে বলে জানা গেছে। একাংশের ধারণা, এর ফলে যেমন কাজের দীর্ঘসূত্রিতা রোধ হবে, ঠিক তেমনই ডিআই অফিসের কাজের চাপ অনেকটাই কমবে।

প্রসঙ্গত, কোনো স্কুলে যদি কোনো শিক্ষক অবসর নেন, তাহলে তা পরিচালন সমিতির মাধ্যমে ডিআই অফিসে জানানো হলে ডিআই অফিস থেকে তা দপ্তর মারফত স্কুল সার্ভিস কমিশনে পৌঁছে যায়। আর তখনই কমিশনের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্যদিকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পড়ুয়াদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ঠিক রাখার জন্য নতুন শিক্ষক পদ তৈরি করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিছু শূন্য পদ হিসেবের বাইরে থেকে যাওয়ায় প্রক্রিয়াটিতে ব্যাপক সময় লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় নিয়োগের পরও ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতের বিরাট উন্নতি হচ্ছে না। যার কারণে ভ্যাকেন্সির ভিত্তিতে যে সমস্ত পরীক্ষা হয়, তাতে অনেক পদই হিসেবের বাইরে থেকে যায়।

বর্তমানে যে কোনো স্কুলের যাবতীয় তথ্য বাংলার শিক্ষা পোর্টালে তুলে দিতে হচ্ছে। যার জেরে একটি নির্দিষ্ট দিনে ঠিক কত জন শিক্ষক অবসর নিলেন, তার হিসেব ওই অ্যাপ থেকেই পাওয়া যাচ্ছে। তবে শহরাঞ্চলের সরকারি স্কুলগুলিতে নিয়মিত ছাত্রসংখ্যা কমায় ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ঠিক রাখলেও শূন্যপদের সংখ্যা কমছে। তাই সেক্ষেত্রে ডিআইদের হাতেই ক্ষমতা রাখার কথা ভাবা হলে পাল্টা যুক্তি খাড়া করছেন অনেকে।

একাংশের দাবি, ছাত্রসংখ্যা যেখানে পোর্টালে প্রতিনিয়ত তুলে ধরা হচ্ছে, সেখানে অনুপাতের হিসেব বের করা খুব একটা জটিল নয়। যদিও বা এই প্রসঙ্গে গোটা ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়েছেন বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সহ-সাধারণ সম্পাদক স্বপন মণ্ডল। তিনি বলেন, “শূন্যপদ নির্ণয়ে দ্রুততার জন্য আমরা আগেও দাবি জানিয়েছি। তাই এই সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই।”

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!