এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > তৃণমূলকে চাপে ফেলতেই পাল্টা চাপে পড়ে গেলেন শুভেন্দু, পেলেন আইনি নোটিশ!

তৃণমূলকে চাপে ফেলতেই পাল্টা চাপে পড়ে গেলেন শুভেন্দু, পেলেন আইনি নোটিশ!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –   তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পর থেকেই শাসক দলকে কটাক্ষ করতে গিয়ে বারবার বিনয় মিশ্রের নাম তুলে ধরেছেন শুভেন্দু অধিকারী। বিভিন্ন সভা থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না করে তাকে “তোলাবাজ ভাইপো” বলার পরেই “বিনয় মিশ্রটা কে”? এই বলে প্রকাশ্য সভা থেকে প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা।

অর্থাৎ তৃণমূলকে আক্রমণ করতে বিনয় মিশ্র যে তার বড় হাতিয়ার, তা বারবার বুঝিয়ে দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু এবার সেই বিনয় মিশ্রের পক্ষ থেকে আইনজীবীর মধ্যে দিয়ে শুভেন্দু অধিকারীকে পাঠানো হল আইনি নোটিশ। যেখানে তার পরিবারের সম্মানহানি করা হয়েছে বলে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছেন বিনয় মিশ্র। আর তারপরই তাকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

কিন্তু কী কারণে এই নোটিশ পাঠানো হল? প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, 2020 সালে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হন এই বিনয় মিশ্র। কিন্তু গত বছরের ডিসেম্বর মাসে শুভেন্দু অধিকারী ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদান করার পর থেকেই “বিনয় মিশ্র কোথায়!” এই বলে “তোলাবাজ ভাইপো কি এর উত্তর দেবে!” এমন প্রশ্ন করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চাপের মুখে ফেলে দিয়েছিলেন। এমনকি সম্প্রতি একটি টুইট করেন শুভেন্দু অধিকারী। যেখানে বিদেশের নাগরিক হয়ে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য কেউ হতে পারেন কিনা, তা নিয়ে বিনয় মিশ্রকে আক্রমন করতে দেখা যায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এর পরেই এবার এই ইস্যুতে শুভেন্দু অধিকারীকে চাপে ফেলে দিলেন বিনয় মিশ্র। যেখানে তাকে ভারতের বাইরের নাগরিক বলার কারনে সম্মানহানি করার অভিযোগ তুলে রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে আইনি নোটিশ পাঠানো হল। যাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাপে পড়ে গেলেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

জানা গেছে, এদিন আইনজীবীর মধ্যে দিয়ে বিনয় মিশ্র শুভেন্দু অধিকারীকে একটি নোটিশ পাঠিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, শুভেন্দু অধিকারী এই ট্যুইটের মধ্যে দিয়ে মিথ্যে প্রচার এবং ভাবমূর্তি নষ্ট চেষ্টা করেছে। তাই এই ট্যুইট এখনই মুছে ফেলা হোক। আর যদি তা না হয়, তাহলে অবিলম্বে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সব মিলিয়ে গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, কতটা চাপে পড়েন শুভেন্দু অধিকারী, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!